সড়ক নিরাপত্তার উন্নতির লক্ষ্যে নতুন আইন ‘স্যামি অ্যাক্টে’ স্বাক্ষর করেছেন নিউইয়র্কের গভর্নর ক্যাথি হোকুল। ৯ মে বৃহস্পতিবার গভর্নর হোকুল আইনটিতে স্বাক্ষর করেন।
২০১৩ সালে ব্রুকলিনের পার্ক স্লোপে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১২ বছর বয়সী স্যামি কোহেন একস্টেইনের নামানুসারে আইনটির নামকরণ করা হয় ‘স্যামি অ্যাক্ট’। এই আইনে নিউইয়র্ক সিটি কর্তপক্ষকে বেশিরভাগ রাস্তায় ঘন্টায় ২০ মাইল গতি সীমা কমানোর অনুমতি দেয়। এই পরিবর্তন সড়ক দুর্ঘটনা ও এর কারণে হতাহতের সংখ্যা হ্রাস করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গভর্নর হোকুল সড়ক নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য যানবাহনের গতি সীমা কমানোর গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত কথা বলেন। আইনটি স্কুল এবং সিনিয়র সেন্টারের কাছাকাছি এলাকায় গতির সীমা প্রতি ঘন্টায় ১৫ মাইল পর্যন্ত নামিয়ে আনার অনুমতি দেয়। নিউইয়র্ক সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস এবং অন্যান্য আইনপ্রণেতা যারা বিলটিকে সমর্থন করেন সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তারাও সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও আহতের সংখ্যা কমাতে তাদের সম্মিলিত প্রতিশ্রুতির কথা তুলে ধরেন। গভর্নর হোকুল নিরাপদ সড়ক ও পরিবহন বিকল্পগুলোর জন্য পরিবারের পাশাপাশি কমিউনিটি ও অ্যাডভোকেসি গ্রুপগুলোর প্রচেষ্টার কথা স্বীকার করেন।
অনুষ্ঠানে স্যামি ও অন্য যারা ট্র্যাফিক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন তাদের স্মরণ করা হয়। এই ধরনের ট্র্যাজেডি প্রতিরোধে কমিউনিটির প্রতিশ্রুতির উপর জোর দেয়া হয়। গভর্নর হোকুলের মন্তব্য, আবেগ ও সংকল্প সবই উপস্থিত লোকজন সাদরে গ্রহণ করেন।
শহরের কিছু রাস্তায় গতি সীমা আগামী সপ্তাহগুলোতে ২০ মাইল প্রতি ঘন্টায় নামিয়ে আনা হতে পারে।
সড়ক দুর্ঘটনার শিকার ব্যক্তিদের পরিবারের পক্ষ থেকে বছরের পর বছর আইনটি সমর্থন করার পর এটি একটি বড় বিজয়।
আশা করা যায়, কিছু এলাকায় গতি সীমা হ্রাস করা হলে যানবাহন দুর্ঘটনায় মৃত্যু ও গুরুতর জখমের সংখ্যা হ্রাস পাবে।
২০১৩ সালে ব্রুকলিনের পার্ক স্লোপে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১২ বছর বয়সী স্যামি কোহেন একস্টেইনের নামানুসারে আইনটির নামকরণ করা হয় ‘স্যামি অ্যাক্ট’। এই আইনে নিউইয়র্ক সিটি কর্তপক্ষকে বেশিরভাগ রাস্তায় ঘন্টায় ২০ মাইল গতি সীমা কমানোর অনুমতি দেয়। এই পরিবর্তন সড়ক দুর্ঘটনা ও এর কারণে হতাহতের সংখ্যা হ্রাস করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গভর্নর হোকুল সড়ক নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য যানবাহনের গতি সীমা কমানোর গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত কথা বলেন। আইনটি স্কুল এবং সিনিয়র সেন্টারের কাছাকাছি এলাকায় গতির সীমা প্রতি ঘন্টায় ১৫ মাইল পর্যন্ত নামিয়ে আনার অনুমতি দেয়। নিউইয়র্ক সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস এবং অন্যান্য আইনপ্রণেতা যারা বিলটিকে সমর্থন করেন সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তারাও সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও আহতের সংখ্যা কমাতে তাদের সম্মিলিত প্রতিশ্রুতির কথা তুলে ধরেন। গভর্নর হোকুল নিরাপদ সড়ক ও পরিবহন বিকল্পগুলোর জন্য পরিবারের পাশাপাশি কমিউনিটি ও অ্যাডভোকেসি গ্রুপগুলোর প্রচেষ্টার কথা স্বীকার করেন।
অনুষ্ঠানে স্যামি ও অন্য যারা ট্র্যাফিক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন তাদের স্মরণ করা হয়। এই ধরনের ট্র্যাজেডি প্রতিরোধে কমিউনিটির প্রতিশ্রুতির উপর জোর দেয়া হয়। গভর্নর হোকুলের মন্তব্য, আবেগ ও সংকল্প সবই উপস্থিত লোকজন সাদরে গ্রহণ করেন।
শহরের কিছু রাস্তায় গতি সীমা আগামী সপ্তাহগুলোতে ২০ মাইল প্রতি ঘন্টায় নামিয়ে আনা হতে পারে।
সড়ক দুর্ঘটনার শিকার ব্যক্তিদের পরিবারের পক্ষ থেকে বছরের পর বছর আইনটি সমর্থন করার পর এটি একটি বড় বিজয়।
আশা করা যায়, কিছু এলাকায় গতি সীমা হ্রাস করা হলে যানবাহন দুর্ঘটনায় মৃত্যু ও গুরুতর জখমের সংখ্যা হ্রাস পাবে।