নিউইয়র্কের বাজারে ডলারের দাম এখনো বেশি। দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। বাংলাদেশ থেকে ডলারের যে দাম বেঁধে দেওয়া হচ্ছে, তা ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে বেশি দামে ডলার কিনতে হচ্ছে নিউইয়র্কের মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানিগুলোকে। প্রবাসীরা বিদেশ থেকে দেশে বেশি দামে ডলার পাঠিয়ে খুশি। অন্যদিকে যাদের কাছে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন, বেশি টাকা পেয়ে তারাও খুশি।
সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যবসায়ী বলেছেন, বিদেশের বাজারে ডলারের দাম বাড়লে বাংলাদেশেরটা অবমূল্যায়ন হয়। এটা নিয়ে ডলার প্রেরক ও ডলারের সমপরিমাণ মুদ্রায় যারা টাকা পাচ্ছেন তারা খুশি। ফলে মাঝখান থেকে ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে কোনো উপায় না পেয়ে নিউইয়র্কের মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানিগুলোকেও বেশি দামে ডলার কিনতে হচ্ছে। তারা বেশি দামে কিনে সেগুলো গ্রাহকের প্রাপকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন বেশি দামে।
এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট একজন ব্যবসায়ী জানান, আসলে ডলারের দাম গত কয়েক মাস ধরেই খুব বেশি ওঠানামা করছে। আমরা চাইলেও ধরে রাখতে পারছি না। আমরা যে দামে ডলার বাংলাদেশে পাঠাতে চাই, সেটা পারছি না। বাংলাদেশে ডলারের নির্ধারিত দামেই ডলার পাঠাতে হবে-এটাই নিয়ম। কিন্তু সেই নিয়ম মানা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ আমরা কম দামে পাঠালে আমাদের কাছ থেকে কেউ কিনবে না। তখন হুন্ডি বেড়ে যায়। হুন্ডি রোধ করতে ও নিজেদের ব্যবসা ধরে রাখতে অনেকটা বাধ্য হয়ে বেশি দাম দিতে হচ্ছে। কারণ নিউইয়র্কের বাজারে ডলারের দাম বেশি।
তিনি আরও বলেন, এমন প্রতিষ্ঠানও রয়েছে, যারা ১ ডলারের বিপরীতে ১১৪.৫০ থেকে ১১৪.৮০ টাকা দিচ্ছে। তবে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান এক ডলারের বিপরীতে ১১১.৭৫ টাকা হারে দিয়েছে। সেই সঙ্গে যোগ হয়েছে আরও ২ টাকা ৫০ পয়সা। ফলে তা দাঁড়িয়েছে ১১৪.২৫ টাকায়।
এক ডলার ১১৪.৫০ টাকা দিয়ে কিনে দেশের অর্থনীতির ওপর চাপ তৈরি করা হচ্ছে। এতে টাকার মান কমছে। বেশি দামে ব্যাংকগুলোর ডলার কেনার বিষয়টি জানার পর সম্প্রতি বাফেদা থেকে বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে, কোনো ব্যাংক যাতে এক ডলার ১০৮ টাকা ৫০ পয়সার বেশি দামে না কেনে। সব ব্যাংকে চিঠি দেওয়ার পর ওই চিঠি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানিগুলোর কাছেও পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বাড়তি দামে ডলার না কেনার জন্য। সর্বোচ্চ এক ডলার ১০৮ টাকা ৫০ পয়সায় কেনা যাবে এবং দেশে পাঠানো যাবে।
ওই চিঠির বরাত দিয়ে একটি মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানির সিইও বলেন, আসলে ডলারের প্রয়োজন আছে বাংলাদেশে। এ কারণে বেশি দামে ডলার পাঠানো হয়েছে। দাম বাড়ায় হুন্ডি কমেছিল। কিন্তু এখন দাম কমালে আবার হুন্ডি বাড়বে। এখানে আসলে অনেক প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে হয়। আমরা নিয়ম মানছি কিন্তু অনেকেই মানে না। তারা বেশি দামে ডলার কিনে পাঠাচ্ছে। এখানে তাদেরকে রোধ করা সম্ভব হবে না, যদি সব ব্যাংক এই সিদ্ধান্ত কার্যকর না করে। ব্যাংকগুলো যদি ১০৮.৫০ টাকার বেশি না দেয়, তাহলে গ্রাহকদের বৈধ পথে পাঠাতে হলে ওই বেঁধে দেওয়া দামেই পাঠাতে হবে।
সোনালী এক্সচেঞ্জের সিইও দেবশ্রী মিত্র বলেন, আমরা সব সময় সবাইকে উৎসাহিত করি বৈধ পথে অর্থ পাঠানোর জন্য।
সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যবসায়ী বলেছেন, বিদেশের বাজারে ডলারের দাম বাড়লে বাংলাদেশেরটা অবমূল্যায়ন হয়। এটা নিয়ে ডলার প্রেরক ও ডলারের সমপরিমাণ মুদ্রায় যারা টাকা পাচ্ছেন তারা খুশি। ফলে মাঝখান থেকে ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে কোনো উপায় না পেয়ে নিউইয়র্কের মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানিগুলোকেও বেশি দামে ডলার কিনতে হচ্ছে। তারা বেশি দামে কিনে সেগুলো গ্রাহকের প্রাপকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন বেশি দামে।
এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট একজন ব্যবসায়ী জানান, আসলে ডলারের দাম গত কয়েক মাস ধরেই খুব বেশি ওঠানামা করছে। আমরা চাইলেও ধরে রাখতে পারছি না। আমরা যে দামে ডলার বাংলাদেশে পাঠাতে চাই, সেটা পারছি না। বাংলাদেশে ডলারের নির্ধারিত দামেই ডলার পাঠাতে হবে-এটাই নিয়ম। কিন্তু সেই নিয়ম মানা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ আমরা কম দামে পাঠালে আমাদের কাছ থেকে কেউ কিনবে না। তখন হুন্ডি বেড়ে যায়। হুন্ডি রোধ করতে ও নিজেদের ব্যবসা ধরে রাখতে অনেকটা বাধ্য হয়ে বেশি দাম দিতে হচ্ছে। কারণ নিউইয়র্কের বাজারে ডলারের দাম বেশি।
তিনি আরও বলেন, এমন প্রতিষ্ঠানও রয়েছে, যারা ১ ডলারের বিপরীতে ১১৪.৫০ থেকে ১১৪.৮০ টাকা দিচ্ছে। তবে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান এক ডলারের বিপরীতে ১১১.৭৫ টাকা হারে দিয়েছে। সেই সঙ্গে যোগ হয়েছে আরও ২ টাকা ৫০ পয়সা। ফলে তা দাঁড়িয়েছে ১১৪.২৫ টাকায়।
এক ডলার ১১৪.৫০ টাকা দিয়ে কিনে দেশের অর্থনীতির ওপর চাপ তৈরি করা হচ্ছে। এতে টাকার মান কমছে। বেশি দামে ব্যাংকগুলোর ডলার কেনার বিষয়টি জানার পর সম্প্রতি বাফেদা থেকে বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে, কোনো ব্যাংক যাতে এক ডলার ১০৮ টাকা ৫০ পয়সার বেশি দামে না কেনে। সব ব্যাংকে চিঠি দেওয়ার পর ওই চিঠি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানিগুলোর কাছেও পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বাড়তি দামে ডলার না কেনার জন্য। সর্বোচ্চ এক ডলার ১০৮ টাকা ৫০ পয়সায় কেনা যাবে এবং দেশে পাঠানো যাবে।
ওই চিঠির বরাত দিয়ে একটি মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানির সিইও বলেন, আসলে ডলারের প্রয়োজন আছে বাংলাদেশে। এ কারণে বেশি দামে ডলার পাঠানো হয়েছে। দাম বাড়ায় হুন্ডি কমেছিল। কিন্তু এখন দাম কমালে আবার হুন্ডি বাড়বে। এখানে আসলে অনেক প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে হয়। আমরা নিয়ম মানছি কিন্তু অনেকেই মানে না। তারা বেশি দামে ডলার কিনে পাঠাচ্ছে। এখানে তাদেরকে রোধ করা সম্ভব হবে না, যদি সব ব্যাংক এই সিদ্ধান্ত কার্যকর না করে। ব্যাংকগুলো যদি ১০৮.৫০ টাকার বেশি না দেয়, তাহলে গ্রাহকদের বৈধ পথে পাঠাতে হলে ওই বেঁধে দেওয়া দামেই পাঠাতে হবে।
সোনালী এক্সচেঞ্জের সিইও দেবশ্রী মিত্র বলেন, আমরা সব সময় সবাইকে উৎসাহিত করি বৈধ পথে অর্থ পাঠানোর জন্য।