ক্যালিফোর্নিয়ার একটি লেকে পা পিছলে পানিতে পড়ে ডুবে মারা গেলেন ইসরাত বিনতে আজিম মিম (২৪) নামের এক বাংলাদেশি। গত ৪ জুলাই স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে লেইক টাহো এলাকায় ঈগল ফলসে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তার বাবা এএফএম আজিম, মা নাসিমা আকতার খানম এবং তাদের আদিনিবাস ঢাকায়।
জানা যায়, ইসরাত বিনতে আজিম মিম বাবা-মায়ের সঙ্গে ভার্জিনিয়া শহরে বসবাস করতেন। তিনি সিলিকন ভ্যালিতে তথ্য-প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘টেকটন’-এ স্ট্র্যাটেজিক বিজনেস ডেভেলপার হিসেবে কাজ করতেন এবং সান ফ্রান্সিসকোতেই থাকতেন। মিম ছিলেন তার মা-বাবার দুই মেয়ের মধ্যে কনিষ্ঠ। তিনি জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ও কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করেছেন।
জানা যায় ঘটনার দিন দুই সহকর্মীর সঙ্গে ‘ঈগল ফলস’ নামে জলপ্রপাত দেখতে যান মিম। এসময় পা পিছলে নিচে পড়ে যান তিনি। এসময় তার সহকর্মীরা জরুরি সেবায় ফোন করলে পুলিশ ও দমকলবাহিনী গোটা এলাকাজুড়ে তল্লাশি চালায়। পরদিন মিমের লাশ পাওয়া যায় ওই জলপ্রপাত এলাকা থেকে মাইলখানেক দূরে বে স্টেট পার্কের কাছে নদীতে।
ইসরাত মিমের পানিতে ডুবে মারা যাওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশি কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন তার বাবা-মা। গত ৭ জুলাই ভার্জিনিয়ায় তাকে দাফন করা হয়েছে।
জানা যায়, ইসরাত বিনতে আজিম মিম বাবা-মায়ের সঙ্গে ভার্জিনিয়া শহরে বসবাস করতেন। তিনি সিলিকন ভ্যালিতে তথ্য-প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘টেকটন’-এ স্ট্র্যাটেজিক বিজনেস ডেভেলপার হিসেবে কাজ করতেন এবং সান ফ্রান্সিসকোতেই থাকতেন। মিম ছিলেন তার মা-বাবার দুই মেয়ের মধ্যে কনিষ্ঠ। তিনি জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ও কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করেছেন।
জানা যায় ঘটনার দিন দুই সহকর্মীর সঙ্গে ‘ঈগল ফলস’ নামে জলপ্রপাত দেখতে যান মিম। এসময় পা পিছলে নিচে পড়ে যান তিনি। এসময় তার সহকর্মীরা জরুরি সেবায় ফোন করলে পুলিশ ও দমকলবাহিনী গোটা এলাকাজুড়ে তল্লাশি চালায়। পরদিন মিমের লাশ পাওয়া যায় ওই জলপ্রপাত এলাকা থেকে মাইলখানেক দূরে বে স্টেট পার্কের কাছে নদীতে।
ইসরাত মিমের পানিতে ডুবে মারা যাওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশি কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন তার বাবা-মা। গত ৭ জুলাই ভার্জিনিয়ায় তাকে দাফন করা হয়েছে।