ইউক্রেনে চলমান সংঘাত কোনো ভূ-রাজনৈতিক খেলা নয়, এটি পশ্চিমাদের সঙ্গে রাশিয়ার অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ। ১৪ মার্চ (মঙ্গলবার) রাশিয়ার বুরিয়াতিয়া প্রজাতন্ত্রের রাজধানী উলান-উদেতে এক বিমান কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে বৈঠকের সময় এ মন্তব্য করেন খোদ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
পুতিনের মতে, পশ্চিমাদের জন্য ইউক্রেনে সামরিক অভিযান ভূরাজনৈতিক প্রভাব বাড়ানোর বিষয়। কিন্তু মস্কোর জন্য পরিস্থিতি খুবই ভিন্ন। এটি রাশিয়ার অস্তিত্বের জন্য একটি সংগ্রাম।
রাশিয়ার প্রতিপক্ষদের লক্ষ্যই হলো-- অস্থিরতা ও রুশ ভূখণ্ডে বিচ্ছিন্নতা তৈরি করা এমনটা বলে পুতিন চলমান কঠিন সময়ের মধ্যে সবাইকে ঐক্য দেখানোর আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘শান্তি ও স্থিতিশীলতা কাছাকাছি আনতে, আমাদের অবশ্যই সমাজে ঐক্য ও সংযম প্রতিষ্ঠা করতে হবে। শত্রুরা যখন দেখবে যে আমাদের সমাজ শক্তিশালী, অভ্যন্তরীণভাবে সুসংহত, তখন কোনো সন্দেহ ছাড়াই আমরা যা করার জন্য চেষ্টা করছি তা ঘটবে, সাফল্য ও বিজয় উভয়ই।’
পুতিন এদিন আবারও দনবাসের মানুষের কথা পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, তারা আমাদের মতোই। ইউক্রেনে বসবাসরত রুশদের কিয়েভ শাসনের নিপীড়ন থেকে রক্ষা করা, মস্কোর শীর্ষ লক্ষ্যগুলোর মধ্যেই রয়েছে।
গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রুশ সেনারা। ক্রেমলিন বরাবরই বলে আসছে, দনবাস অঞ্চলের নিপীড়িত মানুষদের রক্ষা করাই ছিল এই সামরিক অভিযানের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এমন সময় রুশ অস্তিত্বের বিষয়টি সামনে নিয়ে এসেছেন, যখন আন্তর্জাতিক জলসীমায় যুক্তরাষ্ট্রের নজরদারি এমকিউ নাইন রিপার ড্রোনকে নামিয়ে এনেছে রাশিয়ার যুদ্ধবিমান। এই ইস্যুতে এরই মধ্যে ওয়াশিংটন ও মস্কো মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। সূত্র : রাশিয়া টুডে
পুতিনের মতে, পশ্চিমাদের জন্য ইউক্রেনে সামরিক অভিযান ভূরাজনৈতিক প্রভাব বাড়ানোর বিষয়। কিন্তু মস্কোর জন্য পরিস্থিতি খুবই ভিন্ন। এটি রাশিয়ার অস্তিত্বের জন্য একটি সংগ্রাম।
রাশিয়ার প্রতিপক্ষদের লক্ষ্যই হলো-- অস্থিরতা ও রুশ ভূখণ্ডে বিচ্ছিন্নতা তৈরি করা এমনটা বলে পুতিন চলমান কঠিন সময়ের মধ্যে সবাইকে ঐক্য দেখানোর আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘শান্তি ও স্থিতিশীলতা কাছাকাছি আনতে, আমাদের অবশ্যই সমাজে ঐক্য ও সংযম প্রতিষ্ঠা করতে হবে। শত্রুরা যখন দেখবে যে আমাদের সমাজ শক্তিশালী, অভ্যন্তরীণভাবে সুসংহত, তখন কোনো সন্দেহ ছাড়াই আমরা যা করার জন্য চেষ্টা করছি তা ঘটবে, সাফল্য ও বিজয় উভয়ই।’
পুতিন এদিন আবারও দনবাসের মানুষের কথা পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, তারা আমাদের মতোই। ইউক্রেনে বসবাসরত রুশদের কিয়েভ শাসনের নিপীড়ন থেকে রক্ষা করা, মস্কোর শীর্ষ লক্ষ্যগুলোর মধ্যেই রয়েছে।
গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রুশ সেনারা। ক্রেমলিন বরাবরই বলে আসছে, দনবাস অঞ্চলের নিপীড়িত মানুষদের রক্ষা করাই ছিল এই সামরিক অভিযানের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এমন সময় রুশ অস্তিত্বের বিষয়টি সামনে নিয়ে এসেছেন, যখন আন্তর্জাতিক জলসীমায় যুক্তরাষ্ট্রের নজরদারি এমকিউ নাইন রিপার ড্রোনকে নামিয়ে এনেছে রাশিয়ার যুদ্ধবিমান। এই ইস্যুতে এরই মধ্যে ওয়াশিংটন ও মস্কো মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। সূত্র : রাশিয়া টুডে