অবৈধভাবে ই-সিগারেট বিতরণকারী ১১টি কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করেছে নিউইয়র্ক সিটি করপোরেশন। সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস ও সিটি কাউন্সেল সিলভিয়া ও. হিন্দস-র্যাডিক্স ৫ এপ্রিল শুক্রবার এই ঘোষণা দিয়েছেন।
মিডল স্কুল ও হাই স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ফ্লেভারযুক্ত ডিসপোজেবল ই-সিগারেট সবচেয়ে জনপ্রিয় ধুমপান (ভ্যাপিং) ডিভাইস। মামলার আসামি ১১ টি কোম্পানি ব্রুকলিন, কুইন্স, লং আইল্যান্ড ও আপস্টেট নিউইয়র্কে অবস্থিত। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা ফেডারেল, নিউইয়র্ক স্টেট ও নিউইয়র্ক সিটি আইন লঙ্ঘন করে যুব-বান্ধব-ফ্লেভারযুক্ত ডিসপোজেবল যেমন স্ট্রবেরি কোলাডা, মেলো মিন্ট, ব্লুবেরি এনার্জিজ ও ফ্রোজেন ক্রিমসিকল ই-সিগারেট বিতরণ করেছে। এছাড়া তারা এখনো এগুলো রিটেইল ভ্যাপ, ধূমপানের দোকান ও কনভেনিয়েন্স স্টোরে বিতরণ করছে এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে সরাসরি গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে।
আসামিদের এই অবৈধ আইটেমগুলো বিক্রি বন্ধ করতে এবং রাজ্য ও সিটি আইন অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ ও জরিমানা আদায়ের লক্ষ্যে মামলাটি করা হয়েছে।
মামলাটি শহরের অমীমাংসিত ২০২৩ ফেডারেল মামলার একটি সহযোগী। ওই মামলায় আদালত ইতিমধ্যে দুইজন আসামিকে তাদের ফ্লেভারযুক্ত ই-সিগারেট শহরে বিক্রি ও চালান নিষিদ্ধ করেছে।
মেয়র অ্যাডামস বলেন, ‘জননিরাপত্তা রক্ষার অংশ হলো সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ আমাদের শিশুসহ নিউইয়র্কবাসীর স্বাস্থ্য রক্ষা করা। যখনই বেআইনি ভ্যাপ বিক্রির কথা আসে তখন এই প্রশাসন আইন প্রয়োগ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মিডল ও হাই স্কুল শিক্ষার্থীদের মধ্যে যখন নিকোটিন আসক্তি বাড়ছে তখন এই মামলাটি ১১ জন পাইকারকে ফ্লেভারযুক্ত ডিসপোজেবল ই-সিগারেটের অবৈধ বিক্রির জন্য দায়বদ্ধ রাখতে সাহায্য করবে। এই লোভী, ক্ষতিকারক ও প্রকাশ্য অবৈধ আচরণ চলতে দেব না এবং আমরা পাশে দাঁড়াবো না।’
সিটি কর্পোরেশন কাউন্সেল হিন্ডস-র্যাডিক্স বলেন, ‘যেসব কোম্পানি শহরের খুচরা বিক্রেতা এবং সরাসরি গ্রাহকদের কাছে ফ্লেভারযুক্ত ভ্যাপ বিক্রি করে আইন লঙ্ঘন করছে এই মামলাটি তাদের বিরুদ্ধে শহরের বাধা প্রয়োগের প্রচেষ্টা। তরুণদের মধ্যে ই-সিগারেট ব্যবহার বৃদ্ধিতে ইন্ধন দিচ্ছে এবং জনস্বাস্থ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে এমন ব্যবসার বিরুদ্ধে নিউইয়র্ক সিটি তার প্রতিটি সরঞ্জাম ব্যবহার করবে।’
নিউইয়র্ক কাউন্টি স্টেট সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করা মামলাটি এই বছরের শুরুর দিকে মেয়র অ্যাডামসের স্টেট অফ দ্য সিটি বক্তব্যে করা প্রতিশ্রুতির উপর ভিত্তি করেই করা হয়েছে। ওই বক্তৃতায় তিনি স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে অবৈধ ধূমপানের দোকানগুলো পরিদর্শন এবং তাৎক্ষাণক সেগুলো বন্ধ করার ক্ষমতা দেওয়ার জন্য আলবানীর সাথে কাজ করার বিষয়ে পুনরায় প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। অনেক ই-সিগারেটে প্রচলিত সিগারেটের চেয়ে অনেক বেশি নিকোটিন থাকে। এছাড়াও ফেডারেল স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ যেমন ইউএস সার্জন জেনারেল এবং ইউএস ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) জানায়, ই-সিগারেটের যুব-বান্ধব ফ্লেভার বাচ্চাদের উচ্চমাত্রার নিকোটিন ‘ভেপ’ করতে প্রলুব্ধ করে। তরুণদের লক্ষ্য করে ই-সিগারেটের কার্টুন আঁকা প্যাকেজিংও মিডল ও হাই স্কুল শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিকোটিন আসক্তি ব্যাপক হারে ছড়াতে অবদান রেখেছে।
মিডল স্কুল ও হাই স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ফ্লেভারযুক্ত ডিসপোজেবল ই-সিগারেট সবচেয়ে জনপ্রিয় ধুমপান (ভ্যাপিং) ডিভাইস। মামলার আসামি ১১ টি কোম্পানি ব্রুকলিন, কুইন্স, লং আইল্যান্ড ও আপস্টেট নিউইয়র্কে অবস্থিত। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা ফেডারেল, নিউইয়র্ক স্টেট ও নিউইয়র্ক সিটি আইন লঙ্ঘন করে যুব-বান্ধব-ফ্লেভারযুক্ত ডিসপোজেবল যেমন স্ট্রবেরি কোলাডা, মেলো মিন্ট, ব্লুবেরি এনার্জিজ ও ফ্রোজেন ক্রিমসিকল ই-সিগারেট বিতরণ করেছে। এছাড়া তারা এখনো এগুলো রিটেইল ভ্যাপ, ধূমপানের দোকান ও কনভেনিয়েন্স স্টোরে বিতরণ করছে এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে সরাসরি গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে।
আসামিদের এই অবৈধ আইটেমগুলো বিক্রি বন্ধ করতে এবং রাজ্য ও সিটি আইন অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ ও জরিমানা আদায়ের লক্ষ্যে মামলাটি করা হয়েছে।
মামলাটি শহরের অমীমাংসিত ২০২৩ ফেডারেল মামলার একটি সহযোগী। ওই মামলায় আদালত ইতিমধ্যে দুইজন আসামিকে তাদের ফ্লেভারযুক্ত ই-সিগারেট শহরে বিক্রি ও চালান নিষিদ্ধ করেছে।
মেয়র অ্যাডামস বলেন, ‘জননিরাপত্তা রক্ষার অংশ হলো সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ আমাদের শিশুসহ নিউইয়র্কবাসীর স্বাস্থ্য রক্ষা করা। যখনই বেআইনি ভ্যাপ বিক্রির কথা আসে তখন এই প্রশাসন আইন প্রয়োগ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মিডল ও হাই স্কুল শিক্ষার্থীদের মধ্যে যখন নিকোটিন আসক্তি বাড়ছে তখন এই মামলাটি ১১ জন পাইকারকে ফ্লেভারযুক্ত ডিসপোজেবল ই-সিগারেটের অবৈধ বিক্রির জন্য দায়বদ্ধ রাখতে সাহায্য করবে। এই লোভী, ক্ষতিকারক ও প্রকাশ্য অবৈধ আচরণ চলতে দেব না এবং আমরা পাশে দাঁড়াবো না।’
সিটি কর্পোরেশন কাউন্সেল হিন্ডস-র্যাডিক্স বলেন, ‘যেসব কোম্পানি শহরের খুচরা বিক্রেতা এবং সরাসরি গ্রাহকদের কাছে ফ্লেভারযুক্ত ভ্যাপ বিক্রি করে আইন লঙ্ঘন করছে এই মামলাটি তাদের বিরুদ্ধে শহরের বাধা প্রয়োগের প্রচেষ্টা। তরুণদের মধ্যে ই-সিগারেট ব্যবহার বৃদ্ধিতে ইন্ধন দিচ্ছে এবং জনস্বাস্থ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে এমন ব্যবসার বিরুদ্ধে নিউইয়র্ক সিটি তার প্রতিটি সরঞ্জাম ব্যবহার করবে।’
নিউইয়র্ক কাউন্টি স্টেট সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করা মামলাটি এই বছরের শুরুর দিকে মেয়র অ্যাডামসের স্টেট অফ দ্য সিটি বক্তব্যে করা প্রতিশ্রুতির উপর ভিত্তি করেই করা হয়েছে। ওই বক্তৃতায় তিনি স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে অবৈধ ধূমপানের দোকানগুলো পরিদর্শন এবং তাৎক্ষাণক সেগুলো বন্ধ করার ক্ষমতা দেওয়ার জন্য আলবানীর সাথে কাজ করার বিষয়ে পুনরায় প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। অনেক ই-সিগারেটে প্রচলিত সিগারেটের চেয়ে অনেক বেশি নিকোটিন থাকে। এছাড়াও ফেডারেল স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ যেমন ইউএস সার্জন জেনারেল এবং ইউএস ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) জানায়, ই-সিগারেটের যুব-বান্ধব ফ্লেভার বাচ্চাদের উচ্চমাত্রার নিকোটিন ‘ভেপ’ করতে প্রলুব্ধ করে। তরুণদের লক্ষ্য করে ই-সিগারেটের কার্টুন আঁকা প্যাকেজিংও মিডল ও হাই স্কুল শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিকোটিন আসক্তি ব্যাপক হারে ছড়াতে অবদান রেখেছে।