বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ও নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করা ১২ কংগ্রেসম্যানকে চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। পাশাপাশি এই ১২ কংগ্রেসম্যানের সঙ্গে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সরাসরি যোগাযোগ করে বৈঠকেরও উদ্যোগ নিয়েছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ৯ জুলাই রোববার সংসদ ভবনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
কংগ্রেসম্যানদের চিঠি নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানান সংসদীয় কমিটির সভাপতি মুহম্মদ ফারুক খান। তিনি জানান, ১২ জন মার্কিন কংগ্রেসম্যানের চিঠির বিষয়ে আমাদের রাষ্ট্রদূত স্টেট ডিপার্টমেন্টকে ব্রিফ করেছেন। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবে চিঠির মাধ্যমে উত্তর দিয়েছেন। ইতিমধ্যে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর লেখা চিঠি ১২ মার্কিন কংগ্রেসম্যানের দপ্তরে পাঠিয়েও দিয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান স্পষ্ট করা হয়েছে।
ফারুক খান বলেন, আমরা সবাইকে জানিয়েছি যে বাংলাদেশে তারা যে ল্যাক অব ডেমোক্র্যাসি, হিউম্যান রাইটস ভায়োলেশন এবং এই ধরনের কিছু বিষয়ের অবতারণা করেছে, তার প্রতিটির জবাব দেওয়া হয়েছে। আমরা প্রমাণসহ বিস্তারিত জানিয়েছি কী কী হয়েছে। কাজেই এ বিষয়ে তাদের কাছে যথেষ্ট পরিমাণ দলিল এখন আছে। আগামী নির্বাচন সম্পর্কে আমাদের বক্তব্য খুবই স্পষ্ট। বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী বিশ্বের অন্যান্য দেশে যেভাবে নির্বাচন হয়, ওইভাবে নির্বাচন হবে।
গত ৮ জুন মার্কিন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ছয় কংগ্রেসম্যান বাংলাদেশ সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে চিঠি লেখেন। এর আগে ২৫ মে মার্কিন রিপাবলিকান পার্টির ছয় কংগ্রেসম্যান একইভাবে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট এন্টনি জে ব্লিঙ্কেনকে চিঠি দেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ দূতাবাস ওই ১২ কংগ্রেসম্যানের একাধিকের দপ্তরে কর্মকর্তাদের সঙ্গে ইতিমধ্যে একাধিকবার সাক্ষাৎ করেছে ও তাদের চিঠির বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান স্পষ্ট করেছে।
ঠিকানা/এনআই
কংগ্রেসম্যানদের চিঠি নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানান সংসদীয় কমিটির সভাপতি মুহম্মদ ফারুক খান। তিনি জানান, ১২ জন মার্কিন কংগ্রেসম্যানের চিঠির বিষয়ে আমাদের রাষ্ট্রদূত স্টেট ডিপার্টমেন্টকে ব্রিফ করেছেন। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবে চিঠির মাধ্যমে উত্তর দিয়েছেন। ইতিমধ্যে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর লেখা চিঠি ১২ মার্কিন কংগ্রেসম্যানের দপ্তরে পাঠিয়েও দিয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান স্পষ্ট করা হয়েছে।
ফারুক খান বলেন, আমরা সবাইকে জানিয়েছি যে বাংলাদেশে তারা যে ল্যাক অব ডেমোক্র্যাসি, হিউম্যান রাইটস ভায়োলেশন এবং এই ধরনের কিছু বিষয়ের অবতারণা করেছে, তার প্রতিটির জবাব দেওয়া হয়েছে। আমরা প্রমাণসহ বিস্তারিত জানিয়েছি কী কী হয়েছে। কাজেই এ বিষয়ে তাদের কাছে যথেষ্ট পরিমাণ দলিল এখন আছে। আগামী নির্বাচন সম্পর্কে আমাদের বক্তব্য খুবই স্পষ্ট। বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী বিশ্বের অন্যান্য দেশে যেভাবে নির্বাচন হয়, ওইভাবে নির্বাচন হবে।
গত ৮ জুন মার্কিন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ছয় কংগ্রেসম্যান বাংলাদেশ সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে চিঠি লেখেন। এর আগে ২৫ মে মার্কিন রিপাবলিকান পার্টির ছয় কংগ্রেসম্যান একইভাবে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট এন্টনি জে ব্লিঙ্কেনকে চিঠি দেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ দূতাবাস ওই ১২ কংগ্রেসম্যানের একাধিকের দপ্তরে কর্মকর্তাদের সঙ্গে ইতিমধ্যে একাধিকবার সাক্ষাৎ করেছে ও তাদের চিঠির বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান স্পষ্ট করেছে।
ঠিকানা/এনআই