শরীর ততটা না ঘামলেও অতিরিক্ত মুখ ঘামার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। আর রোদে বের হলে তো কথাই নেই, ঘেমে নেয়ে একাকার অবস্থা হয় অনেকেরই। আর মুখ ঘামার কারণে সানস্ক্রিন ও মেকআপও গলতে শুরু করে। তবে অতিরিক্ত মুখ ঘামার কারণ কী?
মুখের ঘামের নেপথ্যে একাধিক কারণ থাকে। জিনগত সমস্যা থাকে কারও, হরমোনের ওঠাপড়া, দুশ্চিন্তা, উৎকণ্ঠা থেকেও ঘামতে পারে মুখ।
পাশাপাশি হাইপারথাইরয়েডিজম আছে যাদের, স্নায়ুঘটিত রোগ আছে, তাদেরও অতিরিক্ত মুখ ঘামে। এছাড়া স্থূলতার সমস্যা আছে যাদের, মুখ ঘামে তাদেরও।
তবে মুখে ঘাম হওয়ার কিছু ইতিবাচক দিকও আছে। এতে ত্বক ঠান্ডা থাকে, ক্ষতিকারক উপাদানগুলি বেরিয়ে যায়, রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে, দুশ্চিন্তা দূর হয়। আবার ঘামের কারণে মুখ চুলকাতে পারে, জলশূন্যতার সমস্যা বাড়তে পারে, অস্বস্তি বোধ করতে পারেন।
মুখের ঘাম বন্ধ করতে কী করবেন?
১। বরফের টুকরো
পরিষ্কার একটা কাপড়ে কয়েক টুকরো বরফ নিয়ে নিন। তারপর সেই কাপড় বেঁধে নিয়ে মুখের উপর কিছুক্ষণ রেখে দিন। এমনটা করলে ত্বকের ছিদ্রগুলি বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে ঘাম আর হবে না।
২। ঠাণ্ডা পানি
মুখে ঠান্ডা পানি ব্যবহার করুন। ঠান্ডা পানি লোমকূপের ছিদ্রগুলো বন্ধ করে দেবে। যা অতিরিক্ত ঘাম হওয়া রোধ করবে। যখনই মুখে ঘাম হবে, তখন ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। বিশেষ করে গরমকালে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার অভ্যাস করুন। আপনি চাইলে বরফ কুচি মেশানো পানি দিয়ে মুখ ধুতে পারেন।
৩। শসার রস
শসা কুচি করে রস বের করুন। এটি ত্বকে ব্যবহার করুন। সারারাত এভাবে রাখুন। সকালে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি নিয়মিত ব্যবহার করুন। শসার রস ঘাম হওয়ার প্রবণতা হ্রাস করে।এরসাথে ত্বকের কালো দাগ দূর করে থাকে।
৪। পাউডার
ট্যালকম পাউডার মুখের অতিরিক্ত ঘাম শুষে নেয়। হাতের তালুতে কিছু পরিমাণ পাউডার নিয়ে সেটি ত্বকে ব্যবহার করুন। ট্যালকম পাউডার ব্যাগে রাখুন। যখন ত্বক অতিরিক্ত ঘেমে যাবে, তখন পাউডার ব্যবহার করুন। দেখবেন ঘাম হওয়া অনেকখানি কমে গেছে।
৫। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার
অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারে অ্যালকালাইন উপাদান রয়েছে। এটি ঘাম নিয়ন্ত্রণে জাদুর মতো কাজ করে। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এবং পানি মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি ত্বকে ব্যবহার করুন। সপ্তাহে একবার এটি ব্যবহার করুন।
৬। অয়েল বেইজড প্রসাধনী এড়িয়ে চলুন
যে মেকআপ সামগ্রীগুলোতে অয়েল থাকে সেগুলো ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। ওয়াটার বেইজড মেকআপ সামগ্রী ব্যবহার করুন। অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার কারণে এমনই মুখ তেলতেলে হয়ে থাকে। তার উপরে যদি তৈলাক্ত কোনও ক্রিম মুখ লাগান তাহলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
৭। মেকআপ কম
গরমকালে যতদূর পারেন মেকআপ এড়িয়ে চলুন। বিশেষ করে ক্রিম লাগানো থেকে বিরত থাকুন। গরমে ক্রিম ত্বককে আরও বেশি তৈলাক্ত করে তোলে। তাই গরমকাল যতদূর সম্ভব মেকআপ থেকে দূরে থাকুন।
ঠিকানা/ছালিক
মুখের ঘামের নেপথ্যে একাধিক কারণ থাকে। জিনগত সমস্যা থাকে কারও, হরমোনের ওঠাপড়া, দুশ্চিন্তা, উৎকণ্ঠা থেকেও ঘামতে পারে মুখ।
পাশাপাশি হাইপারথাইরয়েডিজম আছে যাদের, স্নায়ুঘটিত রোগ আছে, তাদেরও অতিরিক্ত মুখ ঘামে। এছাড়া স্থূলতার সমস্যা আছে যাদের, মুখ ঘামে তাদেরও।
তবে মুখে ঘাম হওয়ার কিছু ইতিবাচক দিকও আছে। এতে ত্বক ঠান্ডা থাকে, ক্ষতিকারক উপাদানগুলি বেরিয়ে যায়, রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে, দুশ্চিন্তা দূর হয়। আবার ঘামের কারণে মুখ চুলকাতে পারে, জলশূন্যতার সমস্যা বাড়তে পারে, অস্বস্তি বোধ করতে পারেন।
মুখের ঘাম বন্ধ করতে কী করবেন?
১। বরফের টুকরো
পরিষ্কার একটা কাপড়ে কয়েক টুকরো বরফ নিয়ে নিন। তারপর সেই কাপড় বেঁধে নিয়ে মুখের উপর কিছুক্ষণ রেখে দিন। এমনটা করলে ত্বকের ছিদ্রগুলি বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে ঘাম আর হবে না।
২। ঠাণ্ডা পানি
মুখে ঠান্ডা পানি ব্যবহার করুন। ঠান্ডা পানি লোমকূপের ছিদ্রগুলো বন্ধ করে দেবে। যা অতিরিক্ত ঘাম হওয়া রোধ করবে। যখনই মুখে ঘাম হবে, তখন ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। বিশেষ করে গরমকালে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার অভ্যাস করুন। আপনি চাইলে বরফ কুচি মেশানো পানি দিয়ে মুখ ধুতে পারেন।
৩। শসার রস
শসা কুচি করে রস বের করুন। এটি ত্বকে ব্যবহার করুন। সারারাত এভাবে রাখুন। সকালে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি নিয়মিত ব্যবহার করুন। শসার রস ঘাম হওয়ার প্রবণতা হ্রাস করে।এরসাথে ত্বকের কালো দাগ দূর করে থাকে।
৪। পাউডার
ট্যালকম পাউডার মুখের অতিরিক্ত ঘাম শুষে নেয়। হাতের তালুতে কিছু পরিমাণ পাউডার নিয়ে সেটি ত্বকে ব্যবহার করুন। ট্যালকম পাউডার ব্যাগে রাখুন। যখন ত্বক অতিরিক্ত ঘেমে যাবে, তখন পাউডার ব্যবহার করুন। দেখবেন ঘাম হওয়া অনেকখানি কমে গেছে।
৫। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার
অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারে অ্যালকালাইন উপাদান রয়েছে। এটি ঘাম নিয়ন্ত্রণে জাদুর মতো কাজ করে। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এবং পানি মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি ত্বকে ব্যবহার করুন। সপ্তাহে একবার এটি ব্যবহার করুন।
৬। অয়েল বেইজড প্রসাধনী এড়িয়ে চলুন
যে মেকআপ সামগ্রীগুলোতে অয়েল থাকে সেগুলো ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। ওয়াটার বেইজড মেকআপ সামগ্রী ব্যবহার করুন। অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার কারণে এমনই মুখ তেলতেলে হয়ে থাকে। তার উপরে যদি তৈলাক্ত কোনও ক্রিম মুখ লাগান তাহলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
৭। মেকআপ কম
গরমকালে যতদূর পারেন মেকআপ এড়িয়ে চলুন। বিশেষ করে ক্রিম লাগানো থেকে বিরত থাকুন। গরমে ক্রিম ত্বককে আরও বেশি তৈলাক্ত করে তোলে। তাই গরমকাল যতদূর সম্ভব মেকআপ থেকে দূরে থাকুন।
ঠিকানা/ছালিক