ব্যাংক ঋণের সুদহার আরও বেড়েছে। নতুন মাস এপ্রিলে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ৫৫ শতাংশে। বিগত ১০ মাসের মধ্যে যা সর্বোচ্চ। ১ এপ্রিল (সোমবার) থেকেই এটি কার্যকর হবে। গোটা মাস তা বহাল থাকবে।
এখন নতুন পদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে ঋণের সুদহার নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেটি ‘এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট’ তথা– সিক্স মান্থ মুভিং এভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল হিসেবে পরিচিত। প্রতি মাসের শুরুতে এই হার জানিয়ে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এবারও সেটার ব্যতিক্রম ঘটেনি।
গত ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকে ঋণের সর্বোচ্চ সুদ ছিল ১২ দশমিক ৪৩ শতাংশ। মার্চে তা বৃদ্ধি পেয়ে হয় ১৩ দশমিক ১১ শতাংশ। এর আগে ঋণের ওপর সর্বোচ্চ সুদের হার নির্ধারিত ছিল ৯ শতাংশে। গত জুলাইয়ে রেট বেঁধে দেয়ার সেই পদ্ধতি থেকে সরে আসে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আগে এসএমএআরটি পদ্ধতিতে ভিত্তি হারের সঙ্গে বাড়তি ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ সুদ যুক্ত হতো। তবে এবার ৩ শতাংশ যোগ করতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মূলত ভিত্তি ও বাড়তি মিলিয়ে ঋণের চূড়ান্ত সুদহার নির্ধারণ করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো।
মার্চ শেষে স্মার্ট হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৫৫ শতাংশে। এর সঙ্গে ৩ শতাংশ সুদ যুক্ত করলে ঋণের সুদ দাঁড়ায় ১৩ দশমিক শূন্য ৫৫ শতাংশ।
অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন পদ্ধতি অনুসরণ করায় প্রতি মাসেই ঋণের সুদহার বাড়ছে। এতে ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তাসহ ঋণ গ্রহীতারা বিপাকে পড়ছেন। কারণ, নতুন করে তা নিতে গেলেই বেশি সুদ দিতে হচ্ছে। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ বেড়ে যাচ্ছে।
ঠিকানা/ছালিক
এখন নতুন পদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে ঋণের সুদহার নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেটি ‘এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট’ তথা– সিক্স মান্থ মুভিং এভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল হিসেবে পরিচিত। প্রতি মাসের শুরুতে এই হার জানিয়ে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এবারও সেটার ব্যতিক্রম ঘটেনি।
গত ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকে ঋণের সর্বোচ্চ সুদ ছিল ১২ দশমিক ৪৩ শতাংশ। মার্চে তা বৃদ্ধি পেয়ে হয় ১৩ দশমিক ১১ শতাংশ। এর আগে ঋণের ওপর সর্বোচ্চ সুদের হার নির্ধারিত ছিল ৯ শতাংশে। গত জুলাইয়ে রেট বেঁধে দেয়ার সেই পদ্ধতি থেকে সরে আসে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আগে এসএমএআরটি পদ্ধতিতে ভিত্তি হারের সঙ্গে বাড়তি ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ সুদ যুক্ত হতো। তবে এবার ৩ শতাংশ যোগ করতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মূলত ভিত্তি ও বাড়তি মিলিয়ে ঋণের চূড়ান্ত সুদহার নির্ধারণ করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো।
মার্চ শেষে স্মার্ট হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৫৫ শতাংশে। এর সঙ্গে ৩ শতাংশ সুদ যুক্ত করলে ঋণের সুদ দাঁড়ায় ১৩ দশমিক শূন্য ৫৫ শতাংশ।
অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন পদ্ধতি অনুসরণ করায় প্রতি মাসেই ঋণের সুদহার বাড়ছে। এতে ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তাসহ ঋণ গ্রহীতারা বিপাকে পড়ছেন। কারণ, নতুন করে তা নিতে গেলেই বেশি সুদ দিতে হচ্ছে। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ বেড়ে যাচ্ছে।
ঠিকানা/ছালিক