রাশিয়ার ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর চীনের শি জিনপিংকে ‘বেইজিং পশ্চিমা বিনিয়োগের ওপর নির্ভরশীল’ বলে সতর্ক করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের জো বাইডেন।
সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মার্কিন প্রেসিডেন্টের এ সংক্রান্ত উদ্ধৃতি উঠে এসেছে।
“আমি বলেছিলাম, এটা হুমকি নয়, পর্যবেক্ষণ। রাশিয়া ইউক্রেইনে (যুদ্ধে) যাওয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ৬০০ কোম্পানি দেশটি থেকে সরে এসেছে। আর আপনি (শি) আমাকে বলেছিলেন, আপনার অর্থনীতি ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগের ওপর নির্ভরশীল। সাবধান, খুব সাবধান,” সাক্ষাৎকারে এমনটাই বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
পুতিন ও শি মার্চে দুই দিনব্যাপী যে বৈঠক করেছিলেন, তাতে রাশিয়া ও চীনের মধ্যকার উষ্ণ বন্ধুত্বের কথা যেমন ছিল, তেমনি ছিল পশ্চিমাদের প্রতি যৌথ সমালোচনাও। তবে সেসব বৈঠক থেকে ইউক্রেইনকে ঘিরে কূটনৈতিক কোনো ‘ব্রেকথ্রু’ আসেনি।
চীন ও রাশিয়ার এ দুই প্রেসিডেন্ট কয়েকদিন আগে এক ভার্চুয়াল সম্মেলনেও অংশ নিয়েছিলেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, তাইওয়ানসহ জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যু, ইউক্রেইনে রাশিয়ার যুদ্ধ, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমাগত নিষেধাজ্ঞা এবং চীনের রাষ্ট্রীয় নেতৃত্বাধীন শিল্পনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিশ্বমঞ্চে বেইজিং আর ওয়াশিংটনের মধ্যে যখন উত্তেজনা বাড়ছে এবং সম্পর্ক ভালো হওয়ার আশা ক্রমশ মিইয়ে যাচ্ছে তখন মস্কো ও বেইজিংয়ের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক দেখা যাচ্ছে।
বিশ্বের দুই বৃহ্ত্তম অর্থনীতির মধ্যে উত্তেজনা কমিয়ে আনতে মার্কিন অর্থমন্ত্রী জেনেট ইয়েলেন এখন চীন সফর করছেন।
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের জেরে শি-কে ‘সাবধান’ করার পর চীনের প্রেসিডেন্টের প্রতিক্রিয়া কী ছিল, সেই প্রশ্নের জবাবে বাইডেন বলেন, “তিনি শুনেছেন, তর্ক করেননি। আপনারা যদি খেয়াল করেন, তিনি পুরোপুরি রাশিয়ার পক্ষেও যাননি।”
“তাই আমার মনে হয়, এ নিয়ে কাজ করার সুযোগ আছে আমাদের,” সাক্ষাৎকারে বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট দলীয় এ প্রেসিডেন্ট।
এসআর
সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মার্কিন প্রেসিডেন্টের এ সংক্রান্ত উদ্ধৃতি উঠে এসেছে।
“আমি বলেছিলাম, এটা হুমকি নয়, পর্যবেক্ষণ। রাশিয়া ইউক্রেইনে (যুদ্ধে) যাওয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ৬০০ কোম্পানি দেশটি থেকে সরে এসেছে। আর আপনি (শি) আমাকে বলেছিলেন, আপনার অর্থনীতি ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগের ওপর নির্ভরশীল। সাবধান, খুব সাবধান,” সাক্ষাৎকারে এমনটাই বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
পুতিন ও শি মার্চে দুই দিনব্যাপী যে বৈঠক করেছিলেন, তাতে রাশিয়া ও চীনের মধ্যকার উষ্ণ বন্ধুত্বের কথা যেমন ছিল, তেমনি ছিল পশ্চিমাদের প্রতি যৌথ সমালোচনাও। তবে সেসব বৈঠক থেকে ইউক্রেইনকে ঘিরে কূটনৈতিক কোনো ‘ব্রেকথ্রু’ আসেনি।
চীন ও রাশিয়ার এ দুই প্রেসিডেন্ট কয়েকদিন আগে এক ভার্চুয়াল সম্মেলনেও অংশ নিয়েছিলেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, তাইওয়ানসহ জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যু, ইউক্রেইনে রাশিয়ার যুদ্ধ, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমাগত নিষেধাজ্ঞা এবং চীনের রাষ্ট্রীয় নেতৃত্বাধীন শিল্পনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিশ্বমঞ্চে বেইজিং আর ওয়াশিংটনের মধ্যে যখন উত্তেজনা বাড়ছে এবং সম্পর্ক ভালো হওয়ার আশা ক্রমশ মিইয়ে যাচ্ছে তখন মস্কো ও বেইজিংয়ের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক দেখা যাচ্ছে।
বিশ্বের দুই বৃহ্ত্তম অর্থনীতির মধ্যে উত্তেজনা কমিয়ে আনতে মার্কিন অর্থমন্ত্রী জেনেট ইয়েলেন এখন চীন সফর করছেন।
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের জেরে শি-কে ‘সাবধান’ করার পর চীনের প্রেসিডেন্টের প্রতিক্রিয়া কী ছিল, সেই প্রশ্নের জবাবে বাইডেন বলেন, “তিনি শুনেছেন, তর্ক করেননি। আপনারা যদি খেয়াল করেন, তিনি পুরোপুরি রাশিয়ার পক্ষেও যাননি।”
“তাই আমার মনে হয়, এ নিয়ে কাজ করার সুযোগ আছে আমাদের,” সাক্ষাৎকারে বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট দলীয় এ প্রেসিডেন্ট।
এসআর