নিউইয়র্ক বাংলা বইমেলা ২০২৩ উপলক্ষে প্রকাশিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও বিশ্ব পরিব্রাজক হাবিব রহমানের ভ্রমণবিষয়ক গ্রন্থ ‘অস্ট্রেলিয়ার পথে প্রান্তরে’। বইটি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশে সৃজনশীল গ্রন্থের অন্যতম প্রকাশনা সংস্থা নালন্দা প্রকাশনী।
‘অস্ট্রেলিয়ার পথে প্রান্তরে’ হাবিব রহমানের ভ্রমণবিষয়ক তৃতীয় বই। আলোচ্য বইটি তার অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণের ওপর ভিত্তি করে লেখা। ভ্রমণ সাহিত্য পাঠককে কল্পরাজ্যে নিয়ে যায়।এই রাজ্যের অধীশ্বর লেখক নিজে।তিনি যেভাবে চাইবেন,যেভাবে ছবি আঁকবেন পাঠক তাই দেখতে পাবেন। এজন্য লেখককে থাকতে হয় খুবই সচেতন। যেহেতু এই লেখা ভবিষ্যতে ইতিহাসের একটি দলিল হিসাবে বিবেচিত হবে সেজন্য থাকতে হয় বর্ণনায় স্বচ্ছতা আর দৃষ্টিভঙ্গির নিরপেক্ষতা। ‘অস্ট্রেলিয়ার পথে প্রান্তরে’ বইয়ে লেখক সেই শর্ত পূরণ করেছেন আর এজন্য বইটি সুখপাঠ্য হয়েছে।
ভ্রমণ সাহিত্যে ভাষার মারপ্যাঁচ বা শব্দ বিন্যাসের কারুকাজ ততটা আবশ্যিক নয়। ঘটনার বর্ণনাটাই এখানে মুখ্য। সহজ ভাষায় পাঠকের কাছে বোধগম্য করে তোলাও এক ধরনের মুন্সিয়ানার কাজ। হাবিব রহমান সেদিক থেকেও সার্থক। সাবলীল ভাষায় নিজের মত করে তিনি ঘটনার পারিপার্শ্বিকতার বর্ণনা তুলে ধরেছেন। যে কোনো সাধারণ পাঠকও তাতে আকৃষ্ট হবেন।
উল্লেখ্য, এ বছর ঢাকায় একুশের বইমেলা উপলক্ষে ‘ঘুরে দেখা ইউরোপ’ এবং ‘আফ্রিকার দেশে দেশে’ নামে তার লেখা আরো দুটি ভ্রমণ কাহিনী প্রকাশিত হয়েছে। ‘ইউরোপের দেশে দেশে’ বইটিতে ইউরোপের গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু দেশে তার ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সংকলিত হয়েছে, যেগুলো ঐতিহাসিক ও সামাজিক সাংস্কৃতিক তথ্যে ভরপুর। যারা দেশ ভ্রমণে আগ্রহী তাদের ক্ষেত্রে বইটি চমৎকার ভ্রমণ গাইড হিসাবে ভূমিকা রাখবে।
সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকার বার্তা সম্পাদক, বিশ্ব পরিব্রাজক হাবিব রহমানের ঘুরে বেড়নোর নেশা সেই কিশোর বয়স থেকে। একজন পরিব্রাজক এবং ট্যুর অপারেটর হিসাবে তিনি নিয়মিত পদচারণা করেন বিশ্বের পাঁচ মহাদেশের শতাধিক দেশে। এসব দেশ ভ্রমণে গিয়ে তিনি দুই চোখে যা দেখেছেন, মনের ক্যামেরায় সেসব বন্দী করে তা উপহার দিয়েছেন পাঠকের হাতে বই আকারে।
হাবিব রহমানের ভ্রমণবিষয়ক তিনটি বই পাওয়া যাবে আগামী ১৪ থেকে ১৭ জুলাই অনুষ্ঠিতব্য নিউইয়র্ক বইমেলায় মুক্তধারা এবং নালন্দার বুক স্টলে।
‘অস্ট্রেলিয়ার পথে প্রান্তরে’ হাবিব রহমানের ভ্রমণবিষয়ক তৃতীয় বই। আলোচ্য বইটি তার অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণের ওপর ভিত্তি করে লেখা। ভ্রমণ সাহিত্য পাঠককে কল্পরাজ্যে নিয়ে যায়।এই রাজ্যের অধীশ্বর লেখক নিজে।তিনি যেভাবে চাইবেন,যেভাবে ছবি আঁকবেন পাঠক তাই দেখতে পাবেন। এজন্য লেখককে থাকতে হয় খুবই সচেতন। যেহেতু এই লেখা ভবিষ্যতে ইতিহাসের একটি দলিল হিসাবে বিবেচিত হবে সেজন্য থাকতে হয় বর্ণনায় স্বচ্ছতা আর দৃষ্টিভঙ্গির নিরপেক্ষতা। ‘অস্ট্রেলিয়ার পথে প্রান্তরে’ বইয়ে লেখক সেই শর্ত পূরণ করেছেন আর এজন্য বইটি সুখপাঠ্য হয়েছে।
ভ্রমণ সাহিত্যে ভাষার মারপ্যাঁচ বা শব্দ বিন্যাসের কারুকাজ ততটা আবশ্যিক নয়। ঘটনার বর্ণনাটাই এখানে মুখ্য। সহজ ভাষায় পাঠকের কাছে বোধগম্য করে তোলাও এক ধরনের মুন্সিয়ানার কাজ। হাবিব রহমান সেদিক থেকেও সার্থক। সাবলীল ভাষায় নিজের মত করে তিনি ঘটনার পারিপার্শ্বিকতার বর্ণনা তুলে ধরেছেন। যে কোনো সাধারণ পাঠকও তাতে আকৃষ্ট হবেন।
উল্লেখ্য, এ বছর ঢাকায় একুশের বইমেলা উপলক্ষে ‘ঘুরে দেখা ইউরোপ’ এবং ‘আফ্রিকার দেশে দেশে’ নামে তার লেখা আরো দুটি ভ্রমণ কাহিনী প্রকাশিত হয়েছে। ‘ইউরোপের দেশে দেশে’ বইটিতে ইউরোপের গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু দেশে তার ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সংকলিত হয়েছে, যেগুলো ঐতিহাসিক ও সামাজিক সাংস্কৃতিক তথ্যে ভরপুর। যারা দেশ ভ্রমণে আগ্রহী তাদের ক্ষেত্রে বইটি চমৎকার ভ্রমণ গাইড হিসাবে ভূমিকা রাখবে।
সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকার বার্তা সম্পাদক, বিশ্ব পরিব্রাজক হাবিব রহমানের ঘুরে বেড়নোর নেশা সেই কিশোর বয়স থেকে। একজন পরিব্রাজক এবং ট্যুর অপারেটর হিসাবে তিনি নিয়মিত পদচারণা করেন বিশ্বের পাঁচ মহাদেশের শতাধিক দেশে। এসব দেশ ভ্রমণে গিয়ে তিনি দুই চোখে যা দেখেছেন, মনের ক্যামেরায় সেসব বন্দী করে তা উপহার দিয়েছেন পাঠকের হাতে বই আকারে।
হাবিব রহমানের ভ্রমণবিষয়ক তিনটি বই পাওয়া যাবে আগামী ১৪ থেকে ১৭ জুলাই অনুষ্ঠিতব্য নিউইয়র্ক বইমেলায় মুক্তধারা এবং নালন্দার বুক স্টলে।