কাব্য-মহাকাব্যের রচয়িতা ঐ হৃৎখানা
কেবল এ চোখের ভাষাই পড়তে জানে না,
একজনমে স্বর্গ-মর্ত্য কত কী-ই না বুঝলে
কী আশ্চর্য! নীরবতার ভাষাটুকু বোঝো না!
আমার অভিধানে যা প্রকাশের শব্দই নাই
সেই ভাষাহীন অভিব্যক্তি কেমনে বোঝাই?
আমি তো নিছক আট আনার মানুষ
বুকের মধ্যে সঙ্গোপনে পোষা
ষোলো আনা পিরীতি জানাবার ভাষা কই পাই?
কী করে জানাই বলো,
সাড়ে সাতশ কোটি মানুষের মাঝে
এই একটা মানুষের তরে কেন কলিজা পোড়ে?
কেন তার ব্যথায় বিষ-যাতনায় অন্তর জ্বলে
স্পর্শে কেন একশ ডিগ্রি জ্বর শূন্য কোঠায় নামে
কেন সোহাগ চুম্বনে মোমের মতো গলে
সুমেরু-কুমেরুর আজন্ম কঠিন হিম?
তার হাসিতেই কেন আমার তামাম দুনিয়া হাসে!
কোন ভাষায় তোমায় বোঝাই,
অন্তিমপূর্বা ক্যান্সার-বাস মানুষটা
হারিয়ে যাওয়া জীবনটারে যতটা না ভালোবাসে...
তার চেয়েও তোমায় ভালোবাসি।
হ্যাঁ, তোমাকেই ভালোবাসি।
কেবল এ চোখের ভাষাই পড়তে জানে না,
একজনমে স্বর্গ-মর্ত্য কত কী-ই না বুঝলে
কী আশ্চর্য! নীরবতার ভাষাটুকু বোঝো না!
আমার অভিধানে যা প্রকাশের শব্দই নাই
সেই ভাষাহীন অভিব্যক্তি কেমনে বোঝাই?
আমি তো নিছক আট আনার মানুষ
বুকের মধ্যে সঙ্গোপনে পোষা
ষোলো আনা পিরীতি জানাবার ভাষা কই পাই?
কী করে জানাই বলো,
সাড়ে সাতশ কোটি মানুষের মাঝে
এই একটা মানুষের তরে কেন কলিজা পোড়ে?
কেন তার ব্যথায় বিষ-যাতনায় অন্তর জ্বলে
স্পর্শে কেন একশ ডিগ্রি জ্বর শূন্য কোঠায় নামে
কেন সোহাগ চুম্বনে মোমের মতো গলে
সুমেরু-কুমেরুর আজন্ম কঠিন হিম?
তার হাসিতেই কেন আমার তামাম দুনিয়া হাসে!
কোন ভাষায় তোমায় বোঝাই,
অন্তিমপূর্বা ক্যান্সার-বাস মানুষটা
হারিয়ে যাওয়া জীবনটারে যতটা না ভালোবাসে...
তার চেয়েও তোমায় ভালোবাসি।
হ্যাঁ, তোমাকেই ভালোবাসি।