মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক মহাকাশে যে স্টারশিল্ড প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন তা মূলত ব্যবহৃত হবে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সামরিক সুবিধার্থে। এই স্যাটেলাইট দিয়ে বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে থাকা শত্রুর অবস্থান সরাসরি দেখতে পারবে দেশগুলো। ওই প্রজেক্টের খুঁটিনাটি নিয়ে সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। আর সেখানেই এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে।
২০২০ সাল থেকে একটানা সামরিক ও বেসামরিক স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করে চলেছে ইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্স। এ জন্য তিনি ব্যবহার করছেন ফ্যালকন ৯ রকেট। এরপরই ২০২১ সালে মার্কিন সরকারের সঙ্গে ১.৮ বিলিয়ন ডলারের বড় চুক্তি করেন তিনি। সেই চুক্তিতে কী আছে তা পাঁচ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানিয়েছে রয়টার্স।
রিপোর্টে বলা হয়, পৃথিবীর কক্ষপথে এরইমধ্যে স্যাটেলাইটের বড় বড় দল পাঠিয়েছেন মাস্ক। এগুলো ব্যবহার করে সহজেই যে কোনো টার্গেটের অবস্থান ও গতিবিধি নজরদারি করা সম্ভব। বিশ্বের খুব কম স্থানই রয়েছে যেখানে এই স্যাটেলাইট দিয়ে নজরদারি সম্ভব নয়। এরমধ্যে এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, স্টারশিল্ড নিশ্চিত করবে যে কেউ যেনো মার্কিন সরকারের থেকে লুকিয়ে থাকতে না পারে।
তবে এখনও জানা যায়নি, ঠিক কতটি স্টারশিল্ড স্যাটেলাইট বর্তমানে সক্রিয় রয়েছে।
এ নিয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে পেন্টাগন ও স্পেসএক্স। ২০২২ সালে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরু করার পর ইউক্রেনকে ২০ হাজার স্টারলিংক টার্মিনাল উপহার দেন মাস্ক। এরপর থেকে কিয়েভের সেনারা স্টারলিংকের উপর নির্ভর করেই যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। যদিও প্রকাশ্যে ইলন মাস্ক বারবার বলেছেন যে তিনি এই সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধান চান।
ঠিকানা/এসআর
২০২০ সাল থেকে একটানা সামরিক ও বেসামরিক স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করে চলেছে ইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্স। এ জন্য তিনি ব্যবহার করছেন ফ্যালকন ৯ রকেট। এরপরই ২০২১ সালে মার্কিন সরকারের সঙ্গে ১.৮ বিলিয়ন ডলারের বড় চুক্তি করেন তিনি। সেই চুক্তিতে কী আছে তা পাঁচ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানিয়েছে রয়টার্স।
রিপোর্টে বলা হয়, পৃথিবীর কক্ষপথে এরইমধ্যে স্যাটেলাইটের বড় বড় দল পাঠিয়েছেন মাস্ক। এগুলো ব্যবহার করে সহজেই যে কোনো টার্গেটের অবস্থান ও গতিবিধি নজরদারি করা সম্ভব। বিশ্বের খুব কম স্থানই রয়েছে যেখানে এই স্যাটেলাইট দিয়ে নজরদারি সম্ভব নয়। এরমধ্যে এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, স্টারশিল্ড নিশ্চিত করবে যে কেউ যেনো মার্কিন সরকারের থেকে লুকিয়ে থাকতে না পারে।
তবে এখনও জানা যায়নি, ঠিক কতটি স্টারশিল্ড স্যাটেলাইট বর্তমানে সক্রিয় রয়েছে।
এ নিয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে পেন্টাগন ও স্পেসএক্স। ২০২২ সালে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরু করার পর ইউক্রেনকে ২০ হাজার স্টারলিংক টার্মিনাল উপহার দেন মাস্ক। এরপর থেকে কিয়েভের সেনারা স্টারলিংকের উপর নির্ভর করেই যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। যদিও প্রকাশ্যে ইলন মাস্ক বারবার বলেছেন যে তিনি এই সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধান চান।
ঠিকানা/এসআর