
আবারও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। এক হাত নিয়েছেন মুসলিম বিশ্বকেও।
তিনি বলেছেন, ‘গাজা সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সংস্থা পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। পশ্চিমাদের ভণ্ডামির কারণেই ৩১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির প্রাণ গেছে।’
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলের চলমান আগ্রাসন ১৮ মার্চ (সোমবার) ১৬৪তম দিনে গড়িয়েছে। রমজান মাসেও প্রতিদিন প্রতি মুহূর্তে হত্যাযজ্ঞ চলছেই।
এখন পর্যন্ত ৩১ হাজার ৬৪৫ জন নিরীহ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এই হত্যাযজ্ঞ চালাতে ইসরাইলকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহ অব্যাহত রেখেছে পশ্চিমা বিশ্ব।
রোববার (১৮ মার্চ) ইস্তাম্বুল শহরে এক ইফতার মাহফিলে অংশ নেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট। সেখানে পশ্চিমা বিশ্ব ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কঠোর সমালোচনা করেন তিনি।
এরদোয়ান বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো ফিলিস্তিনিদের হত্যায় ইসরাইলকে এখনও অস্ত্র সরবরাহ করে যাচ্ছে। তাদের ভণ্ডামির কারণে গাজা নারী ও শিশুদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় গোরস্থানে পরিণত হয়েছে।
বক্তব্যে মুসলিম বিশ্বকেও তুলোধুনো করেন এরদোয়ান। বলেন, স্বীকার করতেই হবে যে এ ক্ষেত্রে ইসলামি বিশ্বও ভালোভাবে উত্তীর্ণ হতে পারেনি।
তবে গাজার জন্য তুরস্কের সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে ঘোষণা করেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট। এরদোয়ান বলেন, তুরস্ক তার সব সামর্থ্য নিয়ে গাজায় আমাদের ফিলিস্তিনি ভাই ও বোনদের পাশে আছে এবং থাকবে।
গত প্রায় ছয় মাস ধরে চলমান ইসরাইলি আগ্রাসনে সাজানো-গোছানো গাজা উপত্যকা কার্যত ধ্বংস হয়ে গেছে। আবাসিক ভবন, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, মসজিদ-মাদ্রাসা, হাসপাতাল-ক্লিনিক কোনো কিছুই আর অক্ষত নেই। ২৩ লাখ বাসিন্দার প্রায় ২০ লাখই এখন উদ্বাস্তু।
খোলা আকাশের নিচে উন্মুক্ত প্রান্তরে কোনোরকমে বাঁচার চেষ্টা করছেন তারা। এর মধ্যে খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। কোথাও কোথাও চলছে দুর্ভিক্ষ। এর মধ্যেই হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল।
গাজায় ইসরাইলের চলমান হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে শুরু থেকেই সোচ্চার এরদোয়ান। ফিলিস্তিনিদের নির্বিচার হত্যার জন্য ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা করেছেন।
এছাড়া সম্প্রতি জাতিসংঘ ও পশ্চিমা দেশগুলোর সমালোচনা করে এরদোয়ান বলেন, গাজায় ইসরাইলি অপরাধ কেবল দেখেই চলেছে জাতিসংঘ ও পশ্চিমারা।
তুরস্কের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ সাকারিয়াতে জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (একে) পার্টির এক সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এরদোয়ান বলেন, তারা এতোটাই বেশি নির্বিকার যে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পর্যন্ত জানায় না এবং জানাতে পারেও না।
ঠিকানা/ছালিক
তিনি বলেছেন, ‘গাজা সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সংস্থা পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। পশ্চিমাদের ভণ্ডামির কারণেই ৩১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির প্রাণ গেছে।’
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলের চলমান আগ্রাসন ১৮ মার্চ (সোমবার) ১৬৪তম দিনে গড়িয়েছে। রমজান মাসেও প্রতিদিন প্রতি মুহূর্তে হত্যাযজ্ঞ চলছেই।
এখন পর্যন্ত ৩১ হাজার ৬৪৫ জন নিরীহ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এই হত্যাযজ্ঞ চালাতে ইসরাইলকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহ অব্যাহত রেখেছে পশ্চিমা বিশ্ব।
রোববার (১৮ মার্চ) ইস্তাম্বুল শহরে এক ইফতার মাহফিলে অংশ নেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট। সেখানে পশ্চিমা বিশ্ব ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কঠোর সমালোচনা করেন তিনি।
এরদোয়ান বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো ফিলিস্তিনিদের হত্যায় ইসরাইলকে এখনও অস্ত্র সরবরাহ করে যাচ্ছে। তাদের ভণ্ডামির কারণে গাজা নারী ও শিশুদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় গোরস্থানে পরিণত হয়েছে।
বক্তব্যে মুসলিম বিশ্বকেও তুলোধুনো করেন এরদোয়ান। বলেন, স্বীকার করতেই হবে যে এ ক্ষেত্রে ইসলামি বিশ্বও ভালোভাবে উত্তীর্ণ হতে পারেনি।
তবে গাজার জন্য তুরস্কের সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে ঘোষণা করেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট। এরদোয়ান বলেন, তুরস্ক তার সব সামর্থ্য নিয়ে গাজায় আমাদের ফিলিস্তিনি ভাই ও বোনদের পাশে আছে এবং থাকবে।
গত প্রায় ছয় মাস ধরে চলমান ইসরাইলি আগ্রাসনে সাজানো-গোছানো গাজা উপত্যকা কার্যত ধ্বংস হয়ে গেছে। আবাসিক ভবন, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, মসজিদ-মাদ্রাসা, হাসপাতাল-ক্লিনিক কোনো কিছুই আর অক্ষত নেই। ২৩ লাখ বাসিন্দার প্রায় ২০ লাখই এখন উদ্বাস্তু।
খোলা আকাশের নিচে উন্মুক্ত প্রান্তরে কোনোরকমে বাঁচার চেষ্টা করছেন তারা। এর মধ্যে খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। কোথাও কোথাও চলছে দুর্ভিক্ষ। এর মধ্যেই হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল।
গাজায় ইসরাইলের চলমান হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে শুরু থেকেই সোচ্চার এরদোয়ান। ফিলিস্তিনিদের নির্বিচার হত্যার জন্য ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা করেছেন।
এছাড়া সম্প্রতি জাতিসংঘ ও পশ্চিমা দেশগুলোর সমালোচনা করে এরদোয়ান বলেন, গাজায় ইসরাইলি অপরাধ কেবল দেখেই চলেছে জাতিসংঘ ও পশ্চিমারা।
তুরস্কের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ সাকারিয়াতে জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (একে) পার্টির এক সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এরদোয়ান বলেন, তারা এতোটাই বেশি নির্বিকার যে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পর্যন্ত জানায় না এবং জানাতে পারেও না।
ঠিকানা/ছালিক