কমে আসছে দেশের সবচেয়ে বড় গ্যাসফিল্ড বিবিয়ানার উৎপাদন। উত্তোলনের পরিমাণ বাড়াতে কারিগরিভাবে উদ্যোগ নিচ্ছে গ্যাসক্ষেত্রটিতে কাজ করা মার্কিন প্রতিষ্ঠান শেভরন। বিবিয়ানায় আরও অনুসন্ধানের পাশাপাশি বঙ্গোপসাগরের গ্যাস তুলতেও আগ্রহী বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিবছর দেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার যে হারে বাড়ছে, সেই অর্থে বাড়েনি উৎপাদন। কখনো গ্যাস অনুসন্ধানে ধীরগতি, আবার কখনো আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় ঘুরপাক। বিকল্প হিসেবে বেড়েছে এলএনজির মতো উচ্চমূল্যের পণ্যে আমদানি নির্ভরতা।
দেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রমাণিত মজুত ২৯ দশমিক ৭৪ টিসিএফ। যদিও হিসাব বলছে, ১৯৬০ থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত অব্যাহতভাবে উত্তোলিত হয়েছে ২০ দশমিক ৭২ টিসিএফ গ্যাস। অর্থাৎ ভূ-অভ্যন্তরে আছে আর মাত্র ৯ দশমিক ২ টিসিএফ গ্যাস।
দেশে গ্যাসের প্রতিদিনের চাহিদার হিসেবে প্রায় ৬০ ভাগেরও বেশি যোগান দেয় বিবিয়ানার এই প্ল্যান্টটি। মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি শেভরন ২৮ বছর ধরে এখানে গ্যাস তুলছে। এক সময় দিনে ১৪০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া গেলেও, এখন মেলে এক হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ মিলিয়ন ঘনফুটের আশপাশে।
সম্প্রতি উৎপাদন বাড়াতে এখানে বসানো হয়েছে বুস্টার। জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের আশা, পরিস্থিতি ভালোর দিকে যেতে সময় প্রয়োজন।
সম্প্রতি এই এলাকায় নতুন করে গ্যাসের রিজার্ভ নিয়ে কাজে নেমেছে শেভরন। একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি সমুদ্রবক্ষেও কাজ পেতে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেছে বলে জানান নসরুল হামিদ।
নতুন করে কাজ পেতে আগ্রহী মার্কিন প্রতিষ্ঠানটির এমন দাবির প্রেক্ষিতে পেট্রোবাংলার জবাব, যাচাই-বাছাই চলছে দুইপক্ষেই।
আর জ্বালানি বিশেষজ্ঞ বদরূল ইমাম মনে করছেন, বিবিয়ানা একেবারেই বিপজ্জনক পর্যায়ে যাবার আগে ব্যবস্থা না নিলে ভয়াবহ সংকটে পড়বে দেশ। দ্রুতই বিবিয়ানার বিকল্প উৎস নির্ধারণ করতে হবে। কালক্ষেপণ হলে সংকট এড়ানো কঠিন হবে।
সবচেয়ে বেশি গ্যাস তো বটেই; এই বিবিয়ানা থেকেই উপজাত হিসেবে দেশের ৮০ শতাংশ কনডেনসেট উৎপাদিত হয়। যা প্রক্রিয়াজাত করে মেলে জ্বালানি তেল।
ঠিকানা/ছালিক
প্রতিবছর দেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার যে হারে বাড়ছে, সেই অর্থে বাড়েনি উৎপাদন। কখনো গ্যাস অনুসন্ধানে ধীরগতি, আবার কখনো আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় ঘুরপাক। বিকল্প হিসেবে বেড়েছে এলএনজির মতো উচ্চমূল্যের পণ্যে আমদানি নির্ভরতা।
দেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রমাণিত মজুত ২৯ দশমিক ৭৪ টিসিএফ। যদিও হিসাব বলছে, ১৯৬০ থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত অব্যাহতভাবে উত্তোলিত হয়েছে ২০ দশমিক ৭২ টিসিএফ গ্যাস। অর্থাৎ ভূ-অভ্যন্তরে আছে আর মাত্র ৯ দশমিক ২ টিসিএফ গ্যাস।
দেশে গ্যাসের প্রতিদিনের চাহিদার হিসেবে প্রায় ৬০ ভাগেরও বেশি যোগান দেয় বিবিয়ানার এই প্ল্যান্টটি। মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি শেভরন ২৮ বছর ধরে এখানে গ্যাস তুলছে। এক সময় দিনে ১৪০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া গেলেও, এখন মেলে এক হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ মিলিয়ন ঘনফুটের আশপাশে।
সম্প্রতি উৎপাদন বাড়াতে এখানে বসানো হয়েছে বুস্টার। জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের আশা, পরিস্থিতি ভালোর দিকে যেতে সময় প্রয়োজন।
সম্প্রতি এই এলাকায় নতুন করে গ্যাসের রিজার্ভ নিয়ে কাজে নেমেছে শেভরন। একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি সমুদ্রবক্ষেও কাজ পেতে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেছে বলে জানান নসরুল হামিদ।
নতুন করে কাজ পেতে আগ্রহী মার্কিন প্রতিষ্ঠানটির এমন দাবির প্রেক্ষিতে পেট্রোবাংলার জবাব, যাচাই-বাছাই চলছে দুইপক্ষেই।
আর জ্বালানি বিশেষজ্ঞ বদরূল ইমাম মনে করছেন, বিবিয়ানা একেবারেই বিপজ্জনক পর্যায়ে যাবার আগে ব্যবস্থা না নিলে ভয়াবহ সংকটে পড়বে দেশ। দ্রুতই বিবিয়ানার বিকল্প উৎস নির্ধারণ করতে হবে। কালক্ষেপণ হলে সংকট এড়ানো কঠিন হবে।
সবচেয়ে বেশি গ্যাস তো বটেই; এই বিবিয়ানা থেকেই উপজাত হিসেবে দেশের ৮০ শতাংশ কনডেনসেট উৎপাদিত হয়। যা প্রক্রিয়াজাত করে মেলে জ্বালানি তেল।
ঠিকানা/ছালিক