
রোহিঙ্গাদের দেয়া সহায়তা দ্বিগুণ করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এবং কয়েকটি মানবিক সহায়তা সংস্থা।
বিশ্ব সংস্থাগুলো রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি এবং তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় বাংলাদেশিদের সহায়তা দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে। খবর আনাদোলু এজেন্সি। একই সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সহায়তা করার প্রচেষ্টা দ্বিগুণ করারও আহ্বান জানিয়েছে জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর।
ইউএনএইচসিআর-এর প্রতিবেদন অনুসারে প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশ উদারভাবে আতিথ্য দিচ্ছে যাদের অধিকাংশই সাত বছর আগে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসেছে।
একই সঙ্গে, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের জন্য অষ্টমবারের মতো আন্তর্জাতিক সহায়তা চাওয়া হয়েছে। জয়েন্ট রেসপন্স প্লান (যৌথ সাড়াদান পরিকল্পনা) বা জেআরপি নামের ওই আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তার আওতায় ২০২৪ সালের জন্য ৮৫ কোটি ২৪ লাখ ডলারের তহবিল চাওয়া হয়েছে। ১০ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ও তাদের আশ্রয়দানকারী কক্সবাজারের তিন লাখ স্থানীয় জনগোষ্ঠী মিলিয়ে সাড়ে ১৩ লাখ মানুষের জন্য ওই তহবিল নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে গত কয়েক বছরের মতো এবারও ওই তহবিলের আওতায় অর্থ সংগ্রহ বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্থানীয় সময় ১৩ মার্চ (বুধবার) জেনেভায় বাংলাদেশ, জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) ও এর অংশীদার মানবিক সংস্থাগুলো জেআরপি ঘোষণার বৈঠকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে অর্থ জোগানের আহ্বান জানিয়েছে।
জেআরপির কর্মপরিকল্পনাটি ও আনুষঙ্গিক আর্থিক চাহিদা জেনেভায় উন্নয়ন সহযোগীদের সামনে তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি ও জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার মহাপরিচালক এমি পোপ।
যদিও স্থানীয় বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা মিলিয়ে জনসংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখ। তবে এবারের মানবিক সহায়তার পরিকল্পনা থেকে দুই লাখ বাংলাদেশি বাদ পড়ছেন। মোট সাড়ে ১৩ লাখ রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগণের জন্য এবারের ৮৫ কোটি ২৪ লাখ ডলারের চাহিদা ধরা হয়েছে। মিয়ানমারে ক্রমবর্ধমান সংঘাতের এই সময়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সংহতি এবং শরণার্থীদের সুরক্ষা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন।
ঠিকানা/ছালিক
বিশ্ব সংস্থাগুলো রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি এবং তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় বাংলাদেশিদের সহায়তা দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে। খবর আনাদোলু এজেন্সি। একই সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সহায়তা করার প্রচেষ্টা দ্বিগুণ করারও আহ্বান জানিয়েছে জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর।
ইউএনএইচসিআর-এর প্রতিবেদন অনুসারে প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশ উদারভাবে আতিথ্য দিচ্ছে যাদের অধিকাংশই সাত বছর আগে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসেছে।
একই সঙ্গে, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের জন্য অষ্টমবারের মতো আন্তর্জাতিক সহায়তা চাওয়া হয়েছে। জয়েন্ট রেসপন্স প্লান (যৌথ সাড়াদান পরিকল্পনা) বা জেআরপি নামের ওই আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তার আওতায় ২০২৪ সালের জন্য ৮৫ কোটি ২৪ লাখ ডলারের তহবিল চাওয়া হয়েছে। ১০ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ও তাদের আশ্রয়দানকারী কক্সবাজারের তিন লাখ স্থানীয় জনগোষ্ঠী মিলিয়ে সাড়ে ১৩ লাখ মানুষের জন্য ওই তহবিল নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে গত কয়েক বছরের মতো এবারও ওই তহবিলের আওতায় অর্থ সংগ্রহ বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্থানীয় সময় ১৩ মার্চ (বুধবার) জেনেভায় বাংলাদেশ, জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) ও এর অংশীদার মানবিক সংস্থাগুলো জেআরপি ঘোষণার বৈঠকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে অর্থ জোগানের আহ্বান জানিয়েছে।
জেআরপির কর্মপরিকল্পনাটি ও আনুষঙ্গিক আর্থিক চাহিদা জেনেভায় উন্নয়ন সহযোগীদের সামনে তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি ও জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার মহাপরিচালক এমি পোপ।
যদিও স্থানীয় বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা মিলিয়ে জনসংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখ। তবে এবারের মানবিক সহায়তার পরিকল্পনা থেকে দুই লাখ বাংলাদেশি বাদ পড়ছেন। মোট সাড়ে ১৩ লাখ রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগণের জন্য এবারের ৮৫ কোটি ২৪ লাখ ডলারের চাহিদা ধরা হয়েছে। মিয়ানমারে ক্রমবর্ধমান সংঘাতের এই সময়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সংহতি এবং শরণার্থীদের সুরক্ষা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন।
ঠিকানা/ছালিক