৩২০ বছরের পুরোনো সংবাদপত্র ‘উইনার জাইতুং’ এর প্রিন্ট সংস্করণ বন্ধ হয়ে গেল। অস্ট্রিয়ার সরকারের মালিকানাধীন এই দৈনিকটি শুক্রবার থেকে প্রিন্ট সংস্করণ প্রকাশ বন্ধ করে দিয়েছে। তবে অনলাইনে সংবাদ প্রকাশ করবে পত্রিকাটি।
রাজস্ব হ্রাসের কারণে বৃহস্পতিবার অস্ট্রিয়ার পার্লামেন্টে প্রিন্ট সংস্করণ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পত্রিকাটির ভবিষ্যৎ নিয়ে দেশটির সরকার ও সংবাদপত্রটির মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। সরকারের যুক্তি, পত্রিকাটি অনলাইনে সরকারি তথ্যকে কেন্দ্রীভূত করবে। একই সঙ্গে উইনার জাইতুং পত্রিকা মিডিয়া কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করবে। এটি সংবাদ সংস্থা ও সাংবাদিকদের জন্য প্রশিক্ষণকেন্দ্রের ব্যবস্থা করবে।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৭০৩ সালের ৮ আগস্ট ‘উইনারিস্খিস ডায়ারিয়াম’ নামে পত্রিকাটি প্রকাশ শুরু হয়। ১৭৮০ সালে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘উইনার জেইতুং’। ১৮৫৭ সালে পত্রিকাটির মালিকানা গ্রহণ করে অস্ট্রিয়া সরকার। ২০০৪ সালে উইনার জাইতুংকে বিশ্বে মুদ্রিত প্রাচীন সংবাদপত্র হিসেবে অভিহিত করা হয়।
পার্লামেন্টের তৃতীয় প্রেসিডেন্ট নরবার্ট হফার বলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ১ জুলাই থেকে পত্রিকাটি প্রাথমিকভাবে অনলাইনে পাওয়া যাবে। এছাড়া তহবিল পাওয়ার সাপেক্ষে প্রতি বছর পত্রিকাটির ন্যূনতম ১০টি মুদ্রণ প্রকাশ করা হবে।
পত্রিকাটি উপব্যবস্থাপনা সম্পাদক মাথিয়াস জিয়েগলার বলেন, অনেকেই ভাবছেন, উইনার জাইতুংয়ের ৩২০ বছরের পুরোনো ইতিহাসকে শুধু ব্র্যান্ড হিসেবে রাখতে চায় সরকার। যদিও এর ভবিষ্যৎ কী হবে, তা কেউ জানে না।
রাজস্ব হ্রাসের কারণে বৃহস্পতিবার অস্ট্রিয়ার পার্লামেন্টে প্রিন্ট সংস্করণ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পত্রিকাটির ভবিষ্যৎ নিয়ে দেশটির সরকার ও সংবাদপত্রটির মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। সরকারের যুক্তি, পত্রিকাটি অনলাইনে সরকারি তথ্যকে কেন্দ্রীভূত করবে। একই সঙ্গে উইনার জাইতুং পত্রিকা মিডিয়া কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করবে। এটি সংবাদ সংস্থা ও সাংবাদিকদের জন্য প্রশিক্ষণকেন্দ্রের ব্যবস্থা করবে।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৭০৩ সালের ৮ আগস্ট ‘উইনারিস্খিস ডায়ারিয়াম’ নামে পত্রিকাটি প্রকাশ শুরু হয়। ১৭৮০ সালে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘উইনার জেইতুং’। ১৮৫৭ সালে পত্রিকাটির মালিকানা গ্রহণ করে অস্ট্রিয়া সরকার। ২০০৪ সালে উইনার জাইতুংকে বিশ্বে মুদ্রিত প্রাচীন সংবাদপত্র হিসেবে অভিহিত করা হয়।
পার্লামেন্টের তৃতীয় প্রেসিডেন্ট নরবার্ট হফার বলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ১ জুলাই থেকে পত্রিকাটি প্রাথমিকভাবে অনলাইনে পাওয়া যাবে। এছাড়া তহবিল পাওয়ার সাপেক্ষে প্রতি বছর পত্রিকাটির ন্যূনতম ১০টি মুদ্রণ প্রকাশ করা হবে।
পত্রিকাটি উপব্যবস্থাপনা সম্পাদক মাথিয়াস জিয়েগলার বলেন, অনেকেই ভাবছেন, উইনার জাইতুংয়ের ৩২০ বছরের পুরোনো ইতিহাসকে শুধু ব্র্যান্ড হিসেবে রাখতে চায় সরকার। যদিও এর ভবিষ্যৎ কী হবে, তা কেউ জানে না।