প্রযুক্তিনির্ভর নতুন কোম্পানি প্রতিষ্ঠায় ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে বিশ্বের অন্যতম প্রধান ব্যাংক হিসেবে পরিচিত ‘সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক’ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
শুক্রবার অব্যবস্থাপনায় মূলধন একেবারেই কমে যাওয়ায় ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে ফেডারেল ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স করপোরেশন (এফডিআইসি)।
বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তির রাজধানী হিসেবে খ্যাত যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় সিলিকন ভ্যালিতে এই ব্যাংকের কর্তৃত্ব গ্রহণের সংবাদে শিল্পকারখানায় এক ধরনের হতাশা নেমে এসেছে। ব্যাংকের গ্রাহকরা অজানা আতঙ্কে নিমজ্জিত হয়েছেন বলে সব গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ পেয়েছে। এ ব্যর্থতার জের হিসেবে অচিরেই আরও কয়েকটি ব্যাংকে তালা ঝুলতে পারে বলে অর্থনৈতিক পর্যবেক্ষকরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে মন্দার সময় এমন নাজুক পরিস্থিতির শিকার হয়েছিল আরও কয়েকটি ব্যাংক। সেটি ছিল আর্থিক ব্যবস্থাপনায় বড় ধরনের ব্যর্থতার প্রথম ঘটনা। আর এবারেরটিকে দ্বিতীয় ব্যর্থতার উদাহরণ হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। ক্যালিফোর্নিয়ায় সান্তা ক্লারা ভিত্তিক ‘সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক’ ৪০ বছর ধরে সুনামের সঙ্গে কাজ করে আসছিল। গত বছরের শেষার্ধেও-এর সম্পদের পরিমাণ ছিল ২০৯ বিলিয়ন ডলার। আর শুক্রবার এটি দেউলিয়া হওয়ার প্রাক্কালে বিক্রির উদ্যোগ নিলে একজন ক্রেতাও এগিয়ে আসেননি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে বলা হয়েছে।
এমন অবস্থার প্রভাব পড়েছে মেয়ার মার্কেটে। উদ্বেগ-আতঙ্ক তৈরি হয়েছে বড় ধরনের অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের আশঙ্কায়। আর এর জের গোটাবিশ্বে অর্থনৈতিক সেক্টরে বাজে প্রভাব ফেলতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে।
জানা গেছে, শুক্রবার ব্যাংকের গ্রাহকরা ডলার ওঠাতে গিয়ে জানতে পারেন যে, কোষাগারে অর্থ নেই। অথচ এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রে ১৬তম বৃহত্তম ব্যাংক। তবে গ্রাহকদের আশ্বস্ত করে ট্রেজারি সেক্রেটারি (অর্থমন্ত্রী) জ্যানেট ইয়েলেন বলেন, অস্থির হওয়ার কোনো কারণ নেই। ব্যাংকিং সিস্টেম তার স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে সক্ষম।
শুক্রবার অব্যবস্থাপনায় মূলধন একেবারেই কমে যাওয়ায় ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে ফেডারেল ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স করপোরেশন (এফডিআইসি)।
বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তির রাজধানী হিসেবে খ্যাত যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় সিলিকন ভ্যালিতে এই ব্যাংকের কর্তৃত্ব গ্রহণের সংবাদে শিল্পকারখানায় এক ধরনের হতাশা নেমে এসেছে। ব্যাংকের গ্রাহকরা অজানা আতঙ্কে নিমজ্জিত হয়েছেন বলে সব গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ পেয়েছে। এ ব্যর্থতার জের হিসেবে অচিরেই আরও কয়েকটি ব্যাংকে তালা ঝুলতে পারে বলে অর্থনৈতিক পর্যবেক্ষকরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে মন্দার সময় এমন নাজুক পরিস্থিতির শিকার হয়েছিল আরও কয়েকটি ব্যাংক। সেটি ছিল আর্থিক ব্যবস্থাপনায় বড় ধরনের ব্যর্থতার প্রথম ঘটনা। আর এবারেরটিকে দ্বিতীয় ব্যর্থতার উদাহরণ হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। ক্যালিফোর্নিয়ায় সান্তা ক্লারা ভিত্তিক ‘সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক’ ৪০ বছর ধরে সুনামের সঙ্গে কাজ করে আসছিল। গত বছরের শেষার্ধেও-এর সম্পদের পরিমাণ ছিল ২০৯ বিলিয়ন ডলার। আর শুক্রবার এটি দেউলিয়া হওয়ার প্রাক্কালে বিক্রির উদ্যোগ নিলে একজন ক্রেতাও এগিয়ে আসেননি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে বলা হয়েছে।
এমন অবস্থার প্রভাব পড়েছে মেয়ার মার্কেটে। উদ্বেগ-আতঙ্ক তৈরি হয়েছে বড় ধরনের অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের আশঙ্কায়। আর এর জের গোটাবিশ্বে অর্থনৈতিক সেক্টরে বাজে প্রভাব ফেলতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে।
জানা গেছে, শুক্রবার ব্যাংকের গ্রাহকরা ডলার ওঠাতে গিয়ে জানতে পারেন যে, কোষাগারে অর্থ নেই। অথচ এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রে ১৬তম বৃহত্তম ব্যাংক। তবে গ্রাহকদের আশ্বস্ত করে ট্রেজারি সেক্রেটারি (অর্থমন্ত্রী) জ্যানেট ইয়েলেন বলেন, অস্থির হওয়ার কোনো কারণ নেই। ব্যাংকিং সিস্টেম তার স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে সক্ষম।