পানচিনির তথ্য অনুসারে, এ মুহুর্তে ইউরোপের ২৬টি ‘ফ্যাক্ট-চেকিং’ সংস্থার সঙ্গে ২২টি ভাষার কনটেন্ট নিয়ে কাজ করছে মেটা। এ ছাড়াও, বুলগেরিয়া, ফ্রান্স ও স্লোভাকিয়ায় আরও তিনটি সংগঠনের সঙ্গে কাজ করবে কোম্পানিটি।
আসন্ন ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে ভুল তথ্য ও জেনারেটিভ এআইয়ের সম্ভাব্য অপব্যবহার ঠেকাতে নতুন দল গঠনের ঘোষণা দিয়েছে ফেইসবুকের মালিক কোম্পানি মেটা। জুনে হতে যাওয়া এ নির্বাচনের আগে নির্বাচনী হস্তক্ষেপ ও এআইয়ের মাধ্যমে ভুল তথ্য তৈরির ঝুঁকি দেখা দিয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে রয়টার্স।
জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তির দ্রুত বিকাশ, যেখানে কেবল প্রম্পটের মাধ্যমেই কয়েক সেকেন্ডে বিভিন্ন টেক্সট, ছবি ও ভিডিও তৈরি করা সম্ভব, তা নিয়ে শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে যে, এ বছর গোটা বিশ্বে হতে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনগুলোয় বড় ব্যাঘাত সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নতুন এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতে পারে।
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৬ থেকে ৯ জুন। এতে ৭২০জন আইন প্রণেতা ইউরোপের বিভিন্ন সরকারের সঙ্গে একত্রে কাজ করে ইইউ’র জন্য বিভিন্ন নতুন নীতিমালা ও আইন প্রণয়ন করে থাকেন।
“নির্বাচন ঘনিয়ে এলে আমরা ‘ইলেকশনস অপারেশনস সেন্টার’ নামে নতুন বিভাগ চালু করব, যেখানে রিয়েল টাইমেই বিভিন্ন সম্ভাব্য ঝুঁকি শনাক্ত করে সেগুলো ঠেকানো যাবে,” এক ব্লগ পোস্টে বলেন মেটার ইইউ সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রধান মার্কো পানচিনি।
তিনি আরও বলেন, কোম্পানির বুদ্ধিমত্তা, ডেটা সায়েন্স, প্রকৌশল, গবেষণা, অপারেশনস, কনটেন্ট নীতিমালা ও আইনি দলগুলোর বিশেষজ্ঞরা ভুল তথ্য ঠেকানোর পাশাপাশি এআই সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি প্রতিরোধের দিকে মনযোগ দেবেন।
পানচিনির তথ্য অনুসারে, এ মুহুর্তে ইউরোপের ২৬টি ‘ফ্যাক্ট-চেকিং’ সংস্থার সঙ্গে ২২টি ভাষার কনটেন্ট নিয়ে কাজ করছে মেটা। এ ছাড়াও, বুলগেরিয়া, ফ্রান্স ও স্লোভাকিয়ায় আরও তিনটি সংগঠনের সঙ্গে কাজ করবে কোম্পানিটি।
এ বছর গোটা বিশ্বে হতে যাওয়া নির্বাচনগুলোয় হস্তক্ষেপ করতে পারে এমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রতারণামূলক কনটেন্ট ঠেকাতে এ মাসের শুরুতে একত্রে কাজ করতে রাজি হয়েছে মেটা, মাইক্রোসফট, ওপেনএআই’সহ আরও ১৭টি প্রযুক্তি কোম্পানি।
ঠিকানা/এসআর
আসন্ন ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে ভুল তথ্য ও জেনারেটিভ এআইয়ের সম্ভাব্য অপব্যবহার ঠেকাতে নতুন দল গঠনের ঘোষণা দিয়েছে ফেইসবুকের মালিক কোম্পানি মেটা। জুনে হতে যাওয়া এ নির্বাচনের আগে নির্বাচনী হস্তক্ষেপ ও এআইয়ের মাধ্যমে ভুল তথ্য তৈরির ঝুঁকি দেখা দিয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে রয়টার্স।
জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তির দ্রুত বিকাশ, যেখানে কেবল প্রম্পটের মাধ্যমেই কয়েক সেকেন্ডে বিভিন্ন টেক্সট, ছবি ও ভিডিও তৈরি করা সম্ভব, তা নিয়ে শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে যে, এ বছর গোটা বিশ্বে হতে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনগুলোয় বড় ব্যাঘাত সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নতুন এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতে পারে।
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৬ থেকে ৯ জুন। এতে ৭২০জন আইন প্রণেতা ইউরোপের বিভিন্ন সরকারের সঙ্গে একত্রে কাজ করে ইইউ’র জন্য বিভিন্ন নতুন নীতিমালা ও আইন প্রণয়ন করে থাকেন।
“নির্বাচন ঘনিয়ে এলে আমরা ‘ইলেকশনস অপারেশনস সেন্টার’ নামে নতুন বিভাগ চালু করব, যেখানে রিয়েল টাইমেই বিভিন্ন সম্ভাব্য ঝুঁকি শনাক্ত করে সেগুলো ঠেকানো যাবে,” এক ব্লগ পোস্টে বলেন মেটার ইইউ সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রধান মার্কো পানচিনি।
তিনি আরও বলেন, কোম্পানির বুদ্ধিমত্তা, ডেটা সায়েন্স, প্রকৌশল, গবেষণা, অপারেশনস, কনটেন্ট নীতিমালা ও আইনি দলগুলোর বিশেষজ্ঞরা ভুল তথ্য ঠেকানোর পাশাপাশি এআই সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি প্রতিরোধের দিকে মনযোগ দেবেন।
পানচিনির তথ্য অনুসারে, এ মুহুর্তে ইউরোপের ২৬টি ‘ফ্যাক্ট-চেকিং’ সংস্থার সঙ্গে ২২টি ভাষার কনটেন্ট নিয়ে কাজ করছে মেটা। এ ছাড়াও, বুলগেরিয়া, ফ্রান্স ও স্লোভাকিয়ায় আরও তিনটি সংগঠনের সঙ্গে কাজ করবে কোম্পানিটি।
এ বছর গোটা বিশ্বে হতে যাওয়া নির্বাচনগুলোয় হস্তক্ষেপ করতে পারে এমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রতারণামূলক কনটেন্ট ঠেকাতে এ মাসের শুরুতে একত্রে কাজ করতে রাজি হয়েছে মেটা, মাইক্রোসফট, ওপেনএআই’সহ আরও ১৭টি প্রযুক্তি কোম্পানি।
ঠিকানা/এসআর