চীনের উত্তরাঞ্চলের এক কোম্পানি নতুন নিয়ম জারি করেছে। এ নিয়ে দেশটির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কড়া আলোচনা সমালোচনা চলছে। জিমু নিউজের বরাত দিয়ে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট বলছে, গত ৯ জুন ঝেজিয়াং-ভিত্তিক কোম্পানি তাদের বিবাহিত কর্মীদের জন্য পরকীয়া সম্পর্ক নিষিদ্ধ করেছে। ওই কোম্পানির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পরিবারের প্রতি আনুগত্য, স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে ভালবাসা কর্পোরেট সংস্কৃতির পক্ষে। এ ক্ষেত্রে পরিবারের পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রেও সুস্থ পরিবেশ বজায় থাকবে।
কোম্পানির নতুন নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, বিবাহিত সকল কর্মচারীকে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা উপপত্নী রাখার মতো খারাপ আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। রিপোর্ট, কর্মীদের বিষয়ে চারটি বিষয়ে না জড়ানোর ‘পরামর্শ’ দেওয়া হয়েছে- সেইসব হচ্ছে পরকীয়ায় না জড়ানো, উপপত্নী না রাখা, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক না রাখা এবং স্ত্রীকে ডিভোর্স না দেওয়া। এসব নিয়ম কেউ ভঙ্গ করলে তাকে চাকরিচ্যুত করা হবে।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক ওই কোম্পানির একজন কর্মচারী জিমু নিউজকে বলেন, কর্মীদের স্থিতিশীল এবং আনন্দময় পরিবার ও কর্মক্ষেত্রে উত্পাদনশীলতা বজায় রাখতে উত্সাহিত করতে এ নিষেধাজ্ঞা। তিনি আরও বলেছেন, শুধুমাত্র সুখী পরিবার থাকার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি তার কাজে মনোনিবেশ করতে পারে। তবে এই খবর চাউর হবার পর দেশটির অনেকে এর সমালোচনা করেছেন। চীনে শ্রমিক আইনে যেসব শর্তে ছাঁটাই করার কথা বলা হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে পরকীয়া নেই। তাই অনেকে এই নির্দেশিকা প্রত্যাহার করার দাবি তুলেছেন।
ঠিকানা/এম
কোম্পানির নতুন নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, বিবাহিত সকল কর্মচারীকে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা উপপত্নী রাখার মতো খারাপ আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। রিপোর্ট, কর্মীদের বিষয়ে চারটি বিষয়ে না জড়ানোর ‘পরামর্শ’ দেওয়া হয়েছে- সেইসব হচ্ছে পরকীয়ায় না জড়ানো, উপপত্নী না রাখা, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক না রাখা এবং স্ত্রীকে ডিভোর্স না দেওয়া। এসব নিয়ম কেউ ভঙ্গ করলে তাকে চাকরিচ্যুত করা হবে।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক ওই কোম্পানির একজন কর্মচারী জিমু নিউজকে বলেন, কর্মীদের স্থিতিশীল এবং আনন্দময় পরিবার ও কর্মক্ষেত্রে উত্পাদনশীলতা বজায় রাখতে উত্সাহিত করতে এ নিষেধাজ্ঞা। তিনি আরও বলেছেন, শুধুমাত্র সুখী পরিবার থাকার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি তার কাজে মনোনিবেশ করতে পারে। তবে এই খবর চাউর হবার পর দেশটির অনেকে এর সমালোচনা করেছেন। চীনে শ্রমিক আইনে যেসব শর্তে ছাঁটাই করার কথা বলা হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে পরকীয়া নেই। তাই অনেকে এই নির্দেশিকা প্রত্যাহার করার দাবি তুলেছেন।
ঠিকানা/এম