শীতের বিদায় এবং বসন্তের আগমনের সন্ধিক্ষণ হলো রোগজীবাণুর সক্রিয় হয়ে ওঠার পক্ষে একদম আদর্শ সময়। ছোটদের ইমিউনিটি বড়দের তুলনায় কম। যার ফলস্বরূপ খুব সহজেই একাধিক জীবাণু ছোটদের শরীরে রোগের বাসা বাঁধতে পারে। তাই বিপদ ঘটার আগেই ছোট্ট সোনার ইমিউনিটি বাড়িয়ে নিতে হবে। আর সেই কাজে আপনাকে সাহায্য করবে কয়েকটি অত্যন্ত উপকারী জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার।
তাই এসব খাবার সম্পর্কে জেনে আপনার সন্তানের খাবারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন-
১. চিকেন: বাচ্চারা চিকেন খেতে খুবই ভালোবাসে। আর তাদের এই ভালোবাসারই আপনাকে ফায়দা তুলতে হবে। কারণ ১০০ গ্রাম চিকেনে রয়েছে ১ মিলিগ্রাম জিঙ্ক। তাই দেহে এই খনিজের ঘাটতি মেটাতে চাইলে নিয়মিত ছোট্ট সোনাকে মুরগির মাংস খাওয়াতেই হবে। তবে শুধু জিঙ্ক নয়, এর পাশাপাশি ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিনেরও সন্ধান মেলে এই খাবারে।
২. মাটন: মাটন হলো জিঙ্কের খনি। জানলে অবাক হবেন, ১০০ গ্রাম মাটন থেকে প্রায় ৪.৮ গ্রাম জিঙ্ক মিলতে পারে। এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ভিটামিন বি, আয়রন এবং প্রোটিনের ভাণ্ডার। তাই সন্তানের ইমিউনিটিকে চাঙ্গা করে তুলতে চাইলে তাকে মাঝেমধ্যে রেডমিট খাওয়াতে ভুলবেন না যেন। তবে ভুল করেও যেন ছোট্ট সোনাকে বেশি মাটন খাওয়াবেন না। কারণ এতে রয়েছে অত্যধিক পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট যা কিনা একাধিক বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই এই বিষয়টা অবশ্যই মাথায় রাখুন।
৩. মসুর ডাল: আমাদের অতি পরিচিত মসুর ডালে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিনের পাশাপাশি জিঙ্কেরও সন্ধান মেলে। আর সবথেকে বড় কথা, এই ডাল সহজপাচ্যও বটে। তাই সন্তানের শরীরে এই খনিজের ঘাটতি মেটাতে চাইলে তার পাতে প্রতিদিন মসুর ডাল অবশ্যই রাখতে হবে। তবে শুধু মসুর ডাল নয়, এর পাশাপাশি মুগ থেকে শুরু করে কলাই, ছোলার ডালেও বেশ কিছুটা পরিমাণে জিঙ্ক রয়েছে। তাই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এইসব ডালও আপনার সন্তানের খাবারের তালিকায় জুড়ে দিতে পারেন।
৪. বাদাম: সন্তানের শরীরে জিঙ্কের ঘাটতি মেটাতে চাইলে তাকে নিয়মিত বাদাম খাওয়াতে ভুলবেন না যেন। এই কাজটা করলেই বাড়বে তার ইমিউনিটি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আমন্ড, ওয়ালনাটের মতো বাদামে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের ভাণ্ডার। আর এই উপাদান ছোট্ট সোনার বুদ্ধি বাড়ানোর কাজে সহযোগী। তাই সন্তানের বুদ্ধির গোড়ায় জোর দিতে চাইলে তাকে প্রতিদিন কয়েকটি আখরোট এবং ওয়ালনাট খাওয়াতে ভুলবেন না যেন।
৫. ডিম: একটা ডিমে প্রায় ০.৫ গ্রাম জিঙ্ক থাকে। সেই সঙ্গে এতে রয়েছে প্রোটিন, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি সহ একাধিক উপকারী উপাদানের ভাণ্ডার যা কিনা ইমিউনিটি বাড়ানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্যের পরিবর্তনে কার্যকরি। তাই সন্তানকে প্রতিদিন একটা করে ডিম খাওয়াতে ভুলবেন না যেন।
ঠিকানা/ছালিক
তাই এসব খাবার সম্পর্কে জেনে আপনার সন্তানের খাবারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন-
১. চিকেন: বাচ্চারা চিকেন খেতে খুবই ভালোবাসে। আর তাদের এই ভালোবাসারই আপনাকে ফায়দা তুলতে হবে। কারণ ১০০ গ্রাম চিকেনে রয়েছে ১ মিলিগ্রাম জিঙ্ক। তাই দেহে এই খনিজের ঘাটতি মেটাতে চাইলে নিয়মিত ছোট্ট সোনাকে মুরগির মাংস খাওয়াতেই হবে। তবে শুধু জিঙ্ক নয়, এর পাশাপাশি ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিনেরও সন্ধান মেলে এই খাবারে।
২. মাটন: মাটন হলো জিঙ্কের খনি। জানলে অবাক হবেন, ১০০ গ্রাম মাটন থেকে প্রায় ৪.৮ গ্রাম জিঙ্ক মিলতে পারে। এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ভিটামিন বি, আয়রন এবং প্রোটিনের ভাণ্ডার। তাই সন্তানের ইমিউনিটিকে চাঙ্গা করে তুলতে চাইলে তাকে মাঝেমধ্যে রেডমিট খাওয়াতে ভুলবেন না যেন। তবে ভুল করেও যেন ছোট্ট সোনাকে বেশি মাটন খাওয়াবেন না। কারণ এতে রয়েছে অত্যধিক পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট যা কিনা একাধিক বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই এই বিষয়টা অবশ্যই মাথায় রাখুন।
৩. মসুর ডাল: আমাদের অতি পরিচিত মসুর ডালে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিনের পাশাপাশি জিঙ্কেরও সন্ধান মেলে। আর সবথেকে বড় কথা, এই ডাল সহজপাচ্যও বটে। তাই সন্তানের শরীরে এই খনিজের ঘাটতি মেটাতে চাইলে তার পাতে প্রতিদিন মসুর ডাল অবশ্যই রাখতে হবে। তবে শুধু মসুর ডাল নয়, এর পাশাপাশি মুগ থেকে শুরু করে কলাই, ছোলার ডালেও বেশ কিছুটা পরিমাণে জিঙ্ক রয়েছে। তাই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এইসব ডালও আপনার সন্তানের খাবারের তালিকায় জুড়ে দিতে পারেন।
৪. বাদাম: সন্তানের শরীরে জিঙ্কের ঘাটতি মেটাতে চাইলে তাকে নিয়মিত বাদাম খাওয়াতে ভুলবেন না যেন। এই কাজটা করলেই বাড়বে তার ইমিউনিটি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আমন্ড, ওয়ালনাটের মতো বাদামে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের ভাণ্ডার। আর এই উপাদান ছোট্ট সোনার বুদ্ধি বাড়ানোর কাজে সহযোগী। তাই সন্তানের বুদ্ধির গোড়ায় জোর দিতে চাইলে তাকে প্রতিদিন কয়েকটি আখরোট এবং ওয়ালনাট খাওয়াতে ভুলবেন না যেন।
৫. ডিম: একটা ডিমে প্রায় ০.৫ গ্রাম জিঙ্ক থাকে। সেই সঙ্গে এতে রয়েছে প্রোটিন, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি সহ একাধিক উপকারী উপাদানের ভাণ্ডার যা কিনা ইমিউনিটি বাড়ানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্যের পরিবর্তনে কার্যকরি। তাই সন্তানকে প্রতিদিন একটা করে ডিম খাওয়াতে ভুলবেন না যেন।
ঠিকানা/ছালিক