যুক্তরাষ্ট্রের ২০২৪ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়নের লড়াইয়ে নামছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একসময়ের সহযোগী মাইক পেন্স। রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণা করেছেন তিনি। ট্রাম্প প্রশাসনের আরেক রিপাবলিকান ক্রিস ক্রিস্টি গত ৬ জুন প্রচারাভিযান শুরু করেছেন। তবে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন দৌড়ে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নাম হচ্ছে ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের গভর্নর রন ডিস্যান্টিস। যদিও গণমাধ্যমগুলোতে বলা হচ্ছে, রিপাবলিকানদের মধ্যে ট্রাম্পকে চ্যালেঞ্জ জানানোর ক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন মাইক পেন্সই। তাই ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতা, বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কে বিজয়ী হবেন- তা এখন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে অন্যতম আলোচ্য বিষয়।
ট্রাম্পকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেন নিজ দলের যারা-
মাইক পেন্স : রিপাবলিকান দলের ভেতরেই কড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হতে হবে মাইক পেন্সকে। তার সাবেক গুরু ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে লড়াই করতে হবে দলের মধ্যেই। এছাড়াও ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিস্যানটিস, সেনেটর টিম স্কট, সাউথ ক্যারোলিনার সাবেক গভর্নর নিক্কি হ্যালি রিপাবলিকান দলের ভেতর নিজেদের নাম ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে। নর্থ ডাকোটার গভর্নর ডগ বারগাম এবং নিউজার্সির সাবেক গভর্নর ক্রিস ক্রিসটিও কিছুদিনের মধ্যেই নিজেদের নাম ঘোষণা করতে পারেন।
গত ৫ জুনই নিজের কাগজ জমা দিয়েছেন মাইক পেন্স। ৭ জুন আইওয়া থেকে তিনি প্রচার শুরু করতে পারেন। পেন্স প্রথমে একটি ভিডিওবার্তা এবং তারপরে একটি বক্তৃতা দিয়ে প্রচার শুরু করবেন বলে তার ভোট ম্যানেজাররা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন।
৬৩ বছরের পেন্স অর্থডক্স বলে পরিচিত। ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর ক্ষেত্রে তিনি সরব ছিলেন। আবার অ্যাবরশন বা গর্ভপাতের তিনি তীব্র বিরোধী।
ক্যাপিটল ভবনে হামলার পর থেকে পেন্স ক্রমশ ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছ থেকে ব্যবধান তৈরি করতে শুরু করেন। প্রকাশ্যে ক্যাপিটল হামলার প্রতিবাদ করেন। শুধু তা-ই নয়, ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, ২০২০ সালের নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। পেন্স সেই অভিমতও সম্পূর্ণ খারিজ করে দেন। বস্তুত, তখন থেকেই গুরু-শিষ্য দুই রিপাবলিকান নেতার মধ্যে দূরত্ব তৈরি হতে শুরু করে।
ট্রাম্প অবশ্য ঘোষণা দিয়েছেন, ফের নির্বাচিত হলে ক্যাপিটলে আক্রমণকারীদের শাস্তি মওকুফ করে দেবেন। তবে ট্রাম্পের তদন্তে পেনসকে তলব করা হয়েছে। ট্রাম্প অতি গোপন তথ্য কিভাবে আলোচনা করতেন, সবার সাথে তা ভাগ করে নিতেন কিনা-এ সংক্রান্ত এক তদন্তে পেন্মকে তদন্তকারীদের সামনে বিবৃতি দিতে হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের একাংশের বক্তব্য, দীর্ঘদিনের এই রাজনীতিকের পক্ষে ২০২৪ সালের লড়াই জেতা কঠিন। ট্রাম্পপন্থীরা তাকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে মনে করেন। অন্যদিকে ট্রাম্পবিরোধীরা তাকে একসময় ‘ট্রাম্পের সঙ্গী’ হিসেবে চিহ্নিত করেন। ফলে কোনো পক্ষই তাকে ভালো চোখে দেখে না বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা।
ক্রিস ক্রিস্টি : নিউজার্সির সাবেক গভর্নর ক্রিস ক্রিস্টি গত ৬ জুন নিউ হ্যামশেয়ারে তাঁর প্রচারণা শুরু করেছেন। এই নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে রিপাবলিকানদের প্রাথমিক প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া শুরু হবে। ২০১৬ সালে মনোনয়নের লড়াইয়ে নেমে হেরে যাওয়ার পর ক্রিস্টি ট্রাম্পের সমর্থক হয়ে ওঠেন। ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গার পর তিনিও সাবেক প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় মুখর হন।
রন ডিস্যান্টিস : রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন দৌড়ে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নাম হচ্ছে ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের গভর্নর রন ডিস্যান্টিস। রাজনীতিক হিসেবে ট্রাম্পকে অনুসরণ করে পরিচিতি পেয়েছেন তিনি। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রাম্পকে হারিয়ে রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে উঠে আসার সক্ষমতা তাঁরই সবচেয়ে বেশি। বিখ্যাত হার্ভার্ড ও ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করেছেন ৪৪ বছর বয়সী এই রক্ষণশীল নেতা। একসময় যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনীতেও কাজ করেছেন তিনি।
২০১৩-১৮ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র আইনসভার নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের স্বল্প পরিচিত সদস্যদের একজন ছিলেন তিনি।
টিম স্কট : সিনেটর টিম স্কট সাউথ ক্যারোলাইনায় এক দশক ধরে রাজনীতি করছেন। গত মে মাসে মনোনয়ন দৌড়ে নাম লেখানো স্কট ২০১৩ সাল থেকে সাউথ ক্যারোলাইনার সিনেটরের দায়িত্বে রয়েছেন। ৫৭ বছর বয়সী এই নেতা একমাত্র কৃষ্ণাঙ্গ, যিনি কংগ্রেসের দুই কক্ষেই দায়িত্ব পালন করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের শ্রেষ্ঠত্বের ঐতিহ্য ফেরানোর ডাক দিয়ে তিনি রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন চাইছেন।
নিকি হ্যালি : গত ফেব্রুয়ারি মাসেই নিকি হ্যালি তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বিতার কথা ঘোষণা করেন। তিনি ট্রাম্পকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত হওয়া প্রথম গুরুত্বপূর্ণ রিপাবলিকান। ৫১ বছর বয়সী হ্যালির জন্ম সাউথ ক্যারোলাইনায়। তবে তিনি ভারতের পাঞ্জাবের শিখ বংশোদ্ভূত। ২০০৯ সালে হ্যালি দেশের ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ গভর্নর নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে ট্রাম্প প্রশাসন তাঁকে জাতিসংঘে মার্কিন দূত নিযুক্ত করে।
বিবেক রামাস্বামী : ৩৭ বছর বয়সী বিবেক রামাস্বামী গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে রিপাবলিকানদের মনোনয়নের লড়াইয়ে নামার ঘোষণা দেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই মার্কিন নাগরিক বায়োটেক খাতের একজন তরুণ উদ্যোক্তা, যার রাজনীতিসংক্রান্ত অতীত অভিজ্ঞতা নেহাত কম।
আসা হাচিনসন : আরকানসাস অঙ্গরাজ্যের দু’বারের সাবেক গভর্নর আসা হাচিনসন গত এপ্রিলে গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামার কথা ঘোষণা দেন। সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ৭২ বছর বয়সী হাচিনসন সাবেক প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানের প্রশাসনের অধীনে সর্বকনিষ্ঠ ফেডারেল প্রসিকিউটর ছিলেন। প্রতিনিধি পরিষদে দু’বার দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
এ ছাড়া রিপাবলিকানদের মধ্যে মনোনয়নের লড়াইয়ে নামার ঘোষণা দিয়েছেন ৭১ বছর বয়সী ল্যারি এল্ডার, গ্লেন ইয়ুংকিন, পেরি জনসন। এই তালিকায় আরো যুক্ত হতে পারেন ক্রিস সুনুনু, ডগ বার্গাম, ফ্রান্সিস সুয়ারেজ, উইল হার্ড, লিজ চেনি ও গ্রেগ অ্যাবট।
ট্রাম্পকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেন নিজ দলের যারা-
মাইক পেন্স : রিপাবলিকান দলের ভেতরেই কড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হতে হবে মাইক পেন্সকে। তার সাবেক গুরু ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে লড়াই করতে হবে দলের মধ্যেই। এছাড়াও ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিস্যানটিস, সেনেটর টিম স্কট, সাউথ ক্যারোলিনার সাবেক গভর্নর নিক্কি হ্যালি রিপাবলিকান দলের ভেতর নিজেদের নাম ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে। নর্থ ডাকোটার গভর্নর ডগ বারগাম এবং নিউজার্সির সাবেক গভর্নর ক্রিস ক্রিসটিও কিছুদিনের মধ্যেই নিজেদের নাম ঘোষণা করতে পারেন।
গত ৫ জুনই নিজের কাগজ জমা দিয়েছেন মাইক পেন্স। ৭ জুন আইওয়া থেকে তিনি প্রচার শুরু করতে পারেন। পেন্স প্রথমে একটি ভিডিওবার্তা এবং তারপরে একটি বক্তৃতা দিয়ে প্রচার শুরু করবেন বলে তার ভোট ম্যানেজাররা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন।
৬৩ বছরের পেন্স অর্থডক্স বলে পরিচিত। ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর ক্ষেত্রে তিনি সরব ছিলেন। আবার অ্যাবরশন বা গর্ভপাতের তিনি তীব্র বিরোধী।
ক্যাপিটল ভবনে হামলার পর থেকে পেন্স ক্রমশ ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছ থেকে ব্যবধান তৈরি করতে শুরু করেন। প্রকাশ্যে ক্যাপিটল হামলার প্রতিবাদ করেন। শুধু তা-ই নয়, ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, ২০২০ সালের নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। পেন্স সেই অভিমতও সম্পূর্ণ খারিজ করে দেন। বস্তুত, তখন থেকেই গুরু-শিষ্য দুই রিপাবলিকান নেতার মধ্যে দূরত্ব তৈরি হতে শুরু করে।
ট্রাম্প অবশ্য ঘোষণা দিয়েছেন, ফের নির্বাচিত হলে ক্যাপিটলে আক্রমণকারীদের শাস্তি মওকুফ করে দেবেন। তবে ট্রাম্পের তদন্তে পেনসকে তলব করা হয়েছে। ট্রাম্প অতি গোপন তথ্য কিভাবে আলোচনা করতেন, সবার সাথে তা ভাগ করে নিতেন কিনা-এ সংক্রান্ত এক তদন্তে পেন্মকে তদন্তকারীদের সামনে বিবৃতি দিতে হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের একাংশের বক্তব্য, দীর্ঘদিনের এই রাজনীতিকের পক্ষে ২০২৪ সালের লড়াই জেতা কঠিন। ট্রাম্পপন্থীরা তাকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে মনে করেন। অন্যদিকে ট্রাম্পবিরোধীরা তাকে একসময় ‘ট্রাম্পের সঙ্গী’ হিসেবে চিহ্নিত করেন। ফলে কোনো পক্ষই তাকে ভালো চোখে দেখে না বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা।
ক্রিস ক্রিস্টি : নিউজার্সির সাবেক গভর্নর ক্রিস ক্রিস্টি গত ৬ জুন নিউ হ্যামশেয়ারে তাঁর প্রচারণা শুরু করেছেন। এই নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে রিপাবলিকানদের প্রাথমিক প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া শুরু হবে। ২০১৬ সালে মনোনয়নের লড়াইয়ে নেমে হেরে যাওয়ার পর ক্রিস্টি ট্রাম্পের সমর্থক হয়ে ওঠেন। ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গার পর তিনিও সাবেক প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় মুখর হন।
রন ডিস্যান্টিস : রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন দৌড়ে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নাম হচ্ছে ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের গভর্নর রন ডিস্যান্টিস। রাজনীতিক হিসেবে ট্রাম্পকে অনুসরণ করে পরিচিতি পেয়েছেন তিনি। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রাম্পকে হারিয়ে রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে উঠে আসার সক্ষমতা তাঁরই সবচেয়ে বেশি। বিখ্যাত হার্ভার্ড ও ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করেছেন ৪৪ বছর বয়সী এই রক্ষণশীল নেতা। একসময় যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনীতেও কাজ করেছেন তিনি।
২০১৩-১৮ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র আইনসভার নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের স্বল্প পরিচিত সদস্যদের একজন ছিলেন তিনি।
টিম স্কট : সিনেটর টিম স্কট সাউথ ক্যারোলাইনায় এক দশক ধরে রাজনীতি করছেন। গত মে মাসে মনোনয়ন দৌড়ে নাম লেখানো স্কট ২০১৩ সাল থেকে সাউথ ক্যারোলাইনার সিনেটরের দায়িত্বে রয়েছেন। ৫৭ বছর বয়সী এই নেতা একমাত্র কৃষ্ণাঙ্গ, যিনি কংগ্রেসের দুই কক্ষেই দায়িত্ব পালন করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের শ্রেষ্ঠত্বের ঐতিহ্য ফেরানোর ডাক দিয়ে তিনি রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন চাইছেন।
নিকি হ্যালি : গত ফেব্রুয়ারি মাসেই নিকি হ্যালি তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বিতার কথা ঘোষণা করেন। তিনি ট্রাম্পকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত হওয়া প্রথম গুরুত্বপূর্ণ রিপাবলিকান। ৫১ বছর বয়সী হ্যালির জন্ম সাউথ ক্যারোলাইনায়। তবে তিনি ভারতের পাঞ্জাবের শিখ বংশোদ্ভূত। ২০০৯ সালে হ্যালি দেশের ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ গভর্নর নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে ট্রাম্প প্রশাসন তাঁকে জাতিসংঘে মার্কিন দূত নিযুক্ত করে।
বিবেক রামাস্বামী : ৩৭ বছর বয়সী বিবেক রামাস্বামী গত ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে রিপাবলিকানদের মনোনয়নের লড়াইয়ে নামার ঘোষণা দেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই মার্কিন নাগরিক বায়োটেক খাতের একজন তরুণ উদ্যোক্তা, যার রাজনীতিসংক্রান্ত অতীত অভিজ্ঞতা নেহাত কম।
আসা হাচিনসন : আরকানসাস অঙ্গরাজ্যের দু’বারের সাবেক গভর্নর আসা হাচিনসন গত এপ্রিলে গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামার কথা ঘোষণা দেন। সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ৭২ বছর বয়সী হাচিনসন সাবেক প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানের প্রশাসনের অধীনে সর্বকনিষ্ঠ ফেডারেল প্রসিকিউটর ছিলেন। প্রতিনিধি পরিষদে দু’বার দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
এ ছাড়া রিপাবলিকানদের মধ্যে মনোনয়নের লড়াইয়ে নামার ঘোষণা দিয়েছেন ৭১ বছর বয়সী ল্যারি এল্ডার, গ্লেন ইয়ুংকিন, পেরি জনসন। এই তালিকায় আরো যুক্ত হতে পারেন ক্রিস সুনুনু, ডগ বার্গাম, ফ্রান্সিস সুয়ারেজ, উইল হার্ড, লিজ চেনি ও গ্রেগ অ্যাবট।