তথ্য যাচাই নিয়ে তরুণ সাংবাদিকদের একটি কর্মশালায় যোগ দিয়ে নিজের জায়গায় হাঁসের ছবি বসিয়ে হাসির খোরাক জুগিয়েছেন ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস।
৮ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) বিকালে রাজধানীর মহাখালীতে বিওয়াইএলসির প্রধান কার্যালয়ে ওই কর্মশালার সমাপনীতে যোগ দিয়ে ভুল ও অপতথ্যের বিষয়ে নিজের অভিজ্ঞতা বিনিময় করছিলেন তিনি।
বক্তৃতায় একপর্যায়ে তিনি নিজের জীবনীতে নিজের জায়গায় স্যুট-টাই পরা হাঁসের ছবি দিলে কেমন হবে, তা স্ক্রিনে দেখান।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হাসতে হাসতে বলেন, ‘যেহেতু আমরা কিছু মজা করতেই পারি...আপনি যদি একটি খবর দেখেন যে যেটাতে বলা হচ্ছে—আমি আমার অফিশিয়াল জীবনীতে পোর্ট্রেট পরিবর্তন করছি এবং এটা দেখতে এই রকম। এটা রাষ্ট্রদূত হাঁস নয়, এটা রাষ্ট্রদূত হাস।’
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে পিটার হাসের সঙ্গে হাঁসকে মিলিয়ে বক্তব্য দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা। নিজের নামের উচ্চারণের সঙ্গে গৃহপালিত পাখিটির নামের মিল রয়েছে, তা হাসিচ্ছলে তুলে ধরেন পিটার।
ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আয়োজনে তিন দিনের টেকক্যাম্প কর্মশালায় ৫০ তরুণ সাংবাদিককে ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই, তথ্য যাচাই ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সর্বোত্তম অনুশীলন শেখানো হয়।
সমাপনী দিনে বক্তৃতায় ভুয়া ও ভুল তথ্যের কারণে নিজের বিড়ম্বনা তুলে ধরেন পিটার হাস। বিভিন্নজনের সঙ্গে বৈঠকের পর পত্রিকায় যে তা ঠিকঠাক আসে না তাও উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এখানে আমি প্রায়ই দেখি– মানুষ আমার সঙ্গে বৈঠক করে যায় এবং পরদিন পত্রিকায় পিটার হাস এক্স-ওয়াই-জেডের বক্তব্য আসে। অথচ আমি সেসবের কিছুই বলিনি। কেউ আমাদের সঙ্গে ফ্যাক্টচেক করে না। জিজ্ঞেসও করে না– আপনি কি সত্যিই এটা বলেছেন?
গণমাধ্যম শিক্ষার ভবিষ্যৎ গঠনে ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই এবং সৎ সাংবাদিকতা চালিয়ে যেতে তরুণদের ভূমিকার ওপর জোর দেন তিনি।
ঠিকানা/এসআর
৮ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) বিকালে রাজধানীর মহাখালীতে বিওয়াইএলসির প্রধান কার্যালয়ে ওই কর্মশালার সমাপনীতে যোগ দিয়ে ভুল ও অপতথ্যের বিষয়ে নিজের অভিজ্ঞতা বিনিময় করছিলেন তিনি।
বক্তৃতায় একপর্যায়ে তিনি নিজের জীবনীতে নিজের জায়গায় স্যুট-টাই পরা হাঁসের ছবি দিলে কেমন হবে, তা স্ক্রিনে দেখান।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হাসতে হাসতে বলেন, ‘যেহেতু আমরা কিছু মজা করতেই পারি...আপনি যদি একটি খবর দেখেন যে যেটাতে বলা হচ্ছে—আমি আমার অফিশিয়াল জীবনীতে পোর্ট্রেট পরিবর্তন করছি এবং এটা দেখতে এই রকম। এটা রাষ্ট্রদূত হাঁস নয়, এটা রাষ্ট্রদূত হাস।’
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে পিটার হাসের সঙ্গে হাঁসকে মিলিয়ে বক্তব্য দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা। নিজের নামের উচ্চারণের সঙ্গে গৃহপালিত পাখিটির নামের মিল রয়েছে, তা হাসিচ্ছলে তুলে ধরেন পিটার।
ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আয়োজনে তিন দিনের টেকক্যাম্প কর্মশালায় ৫০ তরুণ সাংবাদিককে ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই, তথ্য যাচাই ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সর্বোত্তম অনুশীলন শেখানো হয়।
সমাপনী দিনে বক্তৃতায় ভুয়া ও ভুল তথ্যের কারণে নিজের বিড়ম্বনা তুলে ধরেন পিটার হাস। বিভিন্নজনের সঙ্গে বৈঠকের পর পত্রিকায় যে তা ঠিকঠাক আসে না তাও উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এখানে আমি প্রায়ই দেখি– মানুষ আমার সঙ্গে বৈঠক করে যায় এবং পরদিন পত্রিকায় পিটার হাস এক্স-ওয়াই-জেডের বক্তব্য আসে। অথচ আমি সেসবের কিছুই বলিনি। কেউ আমাদের সঙ্গে ফ্যাক্টচেক করে না। জিজ্ঞেসও করে না– আপনি কি সত্যিই এটা বলেছেন?
গণমাধ্যম শিক্ষার ভবিষ্যৎ গঠনে ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই এবং সৎ সাংবাদিকতা চালিয়ে যেতে তরুণদের ভূমিকার ওপর জোর দেন তিনি।
ঠিকানা/এসআর