কয়েকদিন আগে লং আইল্যান্ডের নিজের বাড়ির একটি কাজ করতে গিয়ে নিচে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পান কমিউনিটির পরিচিতমুখ, মৌলভীবাজারের কৃতিসন্তান, অবসরপ্রাপ্ত কারেকশন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জহির মিয়া। এরপর প্রায় দুই সপ্তাহ লং আইল্যান্ডের স্টনি ব্রুক ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। সেখান থেকে আর তিনি ফিরে আসতে পারেননি। চলে গেলেন পরপারে। গত ১ জুন ভোর ২টা ৪৫ মিনিটে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। (ইন্না...রাজিউন)। তার এই আকস্মিক মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন অনেক প্রবাসী।
মৃত্যুকালে মোহাম্মদ জহির মিয়া স্ত্রী, তিন ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজারে। ৫০ বৎসরের অধিককাল থেকে তিনি নিউইয়র্কে বসবাস করছেন। ৭০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে তিনি আমেরিকাতে আসেন এবং এখানেই লেখাপড়া শেষ করে প্রথম নিউইয়র্ক পুলিশের চাকরিতে যোগদান করেন।
মোহাম্মদ জহির মিয়া দানশীল, প্রগতিশীল, বন্ধুবৎসল ব্যক্তি ছিলেন। বাংলাদেশে ও নিউইয়র্কে বিভিন্ন মসজিদ, স্কুল, এতিমখানা, হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার সাথে জড়িত ছিলেন তিনি। মরহুমের নামাজে জানাজা গত ২ জুন বাদ জুম্মা লং আইল্যান্ডস্থ মাউন্ট সিনাই ইসলামিক সেন্টারের পার্কিং লটে বিপুল সংখ্যক মুসল্লিদের উপস্থিতি অনুষ্ঠিত হয়। ওয়াশিংটন মেমোরিয়ায়ল গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
মৃত্যুকালে মোহাম্মদ জহির মিয়া স্ত্রী, তিন ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজারে। ৫০ বৎসরের অধিককাল থেকে তিনি নিউইয়র্কে বসবাস করছেন। ৭০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে তিনি আমেরিকাতে আসেন এবং এখানেই লেখাপড়া শেষ করে প্রথম নিউইয়র্ক পুলিশের চাকরিতে যোগদান করেন।
মোহাম্মদ জহির মিয়া দানশীল, প্রগতিশীল, বন্ধুবৎসল ব্যক্তি ছিলেন। বাংলাদেশে ও নিউইয়র্কে বিভিন্ন মসজিদ, স্কুল, এতিমখানা, হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার সাথে জড়িত ছিলেন তিনি। মরহুমের নামাজে জানাজা গত ২ জুন বাদ জুম্মা লং আইল্যান্ডস্থ মাউন্ট সিনাই ইসলামিক সেন্টারের পার্কিং লটে বিপুল সংখ্যক মুসল্লিদের উপস্থিতি অনুষ্ঠিত হয়। ওয়াশিংটন মেমোরিয়ায়ল গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।