ইউক্রেনের খেরসন শহরের শহররক্ষাকারী কাখোভকা বাঁধ ধ্বংস হয়ে যাওয়ার কারণে পানিতে তলিয়ে গেছে ইউক্রেনের কয়েকটি শহর বন্যার পানিতে অনেক রুশ সেনা ভেসে গেছেন বলে জানিয়েছে ইউক্রেন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, ইউক্রেনের খেরসন অঞ্চলের একটি বাঁধ ধ্বংসের পর বন্যার পানিতে অনেক রুশ সেনা ভেসে গেছেন বলে দাবি করেছেন ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর একজন কর্মকর্তা। দেশটির কর্মকর্তারা বলছেন, প্রায় ৪২ হাজার মানুষ বন্যার ঝুঁকিতে পড়েছেন।
দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, বাঁধটি ভেঙে যাওয়ায় কয়েক হাজার মানুষ বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকটে পড়েছেন। তিনি বলছেন, রাশিয়া এবং ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল বিভক্তকারী ডিনিপ্রো নদীর বন্যার পানিতে খেরসন অঞ্চলে কয়েক হাজার মানুষ আটকা পড়েছেন।
অন্যদিকে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম বলেছে, বন্যায় অন্তত সাতজন রাশিয়ান নিখোঁজ রয়েছেন।
ক্যাপ্টেন আন্দ্রিই পিডলিসনি নামে এক ইউক্রেনীয় সেনা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাঁধের পানিতে ভেসে গিয়ে রুশ বাহিনীর অনেক সেনা আহত বা নিহত হয়েছেন।
সেনাবাহিনীর এ ক্যাপ্টেন আরও জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (৬ জুন) যখন বাঁধটি ধ্বংস করা হয় তখন ‘রুশ বাহিনীর কেউ পালাতে পারেনি।’ দানিপ্রো নদীর অপরপ্রান্তে থাকা তাদের সকল রেজিমেন্ট পানির নিচে তলিয়ে যায়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে ক্যাপ্টেন আন্দ্রিই বলেছেন, তাদের পাল্টা আক্রমণ প্রতিহত করতে রাশিয়া ইচ্ছেকৃতভাবে বাঁধটি ধ্বংস করেছে।
তিনি বলেছেন, ‘রাত ৩টা বাজে শত্রুরা (রুশ সেনা) দানিপ্রো নদীর বাঁ পাশে পানির উচ্চতা বাড়াতে কাখোভগা হাইড্রো পাওয়ার প্ল্যান্ট উড়িয়ে দেয়। তাদের লক্ষ্য ছিল নিকট ভবিষ্যতে যেন ইউক্রেনীয় সেনারা পাল্টা আক্রমণ না চালাতে পারে সেটি নিশ্চিত করা।’
এই ক্যাপ্টেন আরও জানিয়েছেন, দানিপ্রো নদীর পূর্ব পাড়ে অবস্থানরত রুশ সেনারা বাঁধ ধ্বংসের কারণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ড্রোন এবং সেখানে থাকা নিজেদের সেনাদের মাধ্যমে এসব ব্যাপারে জানতে পেরেছেন তারা।
তিনি আরও জানিয়েছেন, বাঁধের পানিতে যেসব এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেসব জায়গায় অবস্থানরত রুশ সেনাদের খুব সম্ভবত আগে থেকে কোনো কিছু জানানো হয়নি। কারণ পুরো হামলার বিষয়টি গোপন রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। সূত্র: সিএনএন
এসআর
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, ইউক্রেনের খেরসন অঞ্চলের একটি বাঁধ ধ্বংসের পর বন্যার পানিতে অনেক রুশ সেনা ভেসে গেছেন বলে দাবি করেছেন ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর একজন কর্মকর্তা। দেশটির কর্মকর্তারা বলছেন, প্রায় ৪২ হাজার মানুষ বন্যার ঝুঁকিতে পড়েছেন।
দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, বাঁধটি ভেঙে যাওয়ায় কয়েক হাজার মানুষ বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকটে পড়েছেন। তিনি বলছেন, রাশিয়া এবং ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল বিভক্তকারী ডিনিপ্রো নদীর বন্যার পানিতে খেরসন অঞ্চলে কয়েক হাজার মানুষ আটকা পড়েছেন।
অন্যদিকে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম বলেছে, বন্যায় অন্তত সাতজন রাশিয়ান নিখোঁজ রয়েছেন।
ক্যাপ্টেন আন্দ্রিই পিডলিসনি নামে এক ইউক্রেনীয় সেনা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাঁধের পানিতে ভেসে গিয়ে রুশ বাহিনীর অনেক সেনা আহত বা নিহত হয়েছেন।
সেনাবাহিনীর এ ক্যাপ্টেন আরও জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (৬ জুন) যখন বাঁধটি ধ্বংস করা হয় তখন ‘রুশ বাহিনীর কেউ পালাতে পারেনি।’ দানিপ্রো নদীর অপরপ্রান্তে থাকা তাদের সকল রেজিমেন্ট পানির নিচে তলিয়ে যায়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে ক্যাপ্টেন আন্দ্রিই বলেছেন, তাদের পাল্টা আক্রমণ প্রতিহত করতে রাশিয়া ইচ্ছেকৃতভাবে বাঁধটি ধ্বংস করেছে।
তিনি বলেছেন, ‘রাত ৩টা বাজে শত্রুরা (রুশ সেনা) দানিপ্রো নদীর বাঁ পাশে পানির উচ্চতা বাড়াতে কাখোভগা হাইড্রো পাওয়ার প্ল্যান্ট উড়িয়ে দেয়। তাদের লক্ষ্য ছিল নিকট ভবিষ্যতে যেন ইউক্রেনীয় সেনারা পাল্টা আক্রমণ না চালাতে পারে সেটি নিশ্চিত করা।’
এই ক্যাপ্টেন আরও জানিয়েছেন, দানিপ্রো নদীর পূর্ব পাড়ে অবস্থানরত রুশ সেনারা বাঁধ ধ্বংসের কারণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ড্রোন এবং সেখানে থাকা নিজেদের সেনাদের মাধ্যমে এসব ব্যাপারে জানতে পেরেছেন তারা।
তিনি আরও জানিয়েছেন, বাঁধের পানিতে যেসব এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেসব জায়গায় অবস্থানরত রুশ সেনাদের খুব সম্ভবত আগে থেকে কোনো কিছু জানানো হয়নি। কারণ পুরো হামলার বিষয়টি গোপন রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। সূত্র: সিএনএন
এসআর