নিউইয়র্ক টাইমস স্কয়ারে ১৪৩১ বাংলা বর্ষবরণের ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশি অভিবাসীরা। সাহিত্য-সংস্কৃতিমনা শত আলোকিত মানুষের উপস্থিতিতে গত ২৪ জানুয়ারি বুধবার সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসে একটি রেস্টুরেন্টে আয়োাজিত এক অনুষ্ঠানে সবার পক্ষ থেকে এ ঘোষণা দেন ঠিকানার প্রধান সম্পাদক মুহম্মদ ফজলুর রহমান। আয়োজক সংগঠন এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইড ঘোষণা করে নিউইয়র্কের টাইম স্কয়ার এবং জ্যাকসন হাইটসে ডাইভারসিটি প্লাজায় গত ১৩ ও ১৪ এপ্রিল শতাধিক কণ্ঠে বরণ করে নেওয়া হবে বাংলা নতুন বছরকে। ঘোষণার পর হয়েছে গানের মহড়া।
এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইড-এর সভাপতি বিশ্বজিত সাহার সভাপতিত্বে ঘোষণা অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল লিটন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হোসাইন কবির, অভিনেত্রী লুৎফুন নাহার লতা, শত কন্ঠের মহড়া পরিচালক মহিতোষ তালুকদার তাপস, প্রজন্ম’ ৭১ যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতি শিবলী ছাদেক এবং আয়োজক সংগঠনের সহ- সাধারণ সম্পাদক তানভীর কায়সার ।
অনুষ্ঠানে বর্ষবরণ ঘোষণা করার সময় ঠিকানার প্রধান সম্পাদক মুহম্মদ ফজলুর রহমান বলেন, নিউইয়র্কের টাইম স্কয়ার এবং জ্যাকসন হাইটসের ডাইভারসিটি প্লাজাতে ১৩ ও ১৪ এপ্রিল শতাধিক কণ্ঠে বরণ করে নেওয়া হবে ১৪৩১ বঙ্গাব্দকে। মঙ্গল শোভাযাত্রা, চিরায়ত বাংলার সংস্কৃতি পরিবেশনা এবং বৈশাখী মেলায় উপস্থিত থাকবেন দুই বাংলার জনপ্রিয় শিল্পীরা।
বাঙালির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো নিউইয়র্কের টাইম স্কয়ারে বাংলা বর্ষবরণ আয়োজন করে এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইড। ১৪৩০ বঙ্গাব্দ বরণের শতকণ্ঠের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মহীতোষ তালুকদার তাপস। এবারও হবে তার পরিচালনায়। মহড়া শুরুর প্রাক্কালে তিনি বলেন, নিউইয়র্ক টাইম স্কয়ারের পাদদেশে ১৪৩০ বাংলা বর্ষবরণের অনুষ্ঠানটি আমাকে বিশ্ব বাঙালির কাছে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। এজন্য আয়োজক সংগঠন এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইডের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। এবার আমরা আশা করছি গত বছরকে ছাড়িয়ে যাবো ।
অনুষ্ঠানে প্রখ্যাত অভিনেত্রী লুৎফুন নাহার লতা বলেন, বাংলাদেশ থেকে হাজার মাইল দূরে থেকেও অভিবাসীরা হৃদয়ে ধারণ ও লালন পালন করেন বাংলা সংস্কৃতি এবং বাংলাদেশ। নিউইয়র্কে বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে শত শিল্পীর উপস্থিতি প্রমাণ করে এখানে যারা এসেছেন তারা প্রত্যেকে প্রকৃত সংস্কৃতিকর্মী। তাদের হাত ধরেই বাংলা সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়বে বিশ্বব্যাপী।
এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইডের সভাপতি বিশ্বজিত সাহা বলেন, এবার তিন স্তরবিশিষ্ট অংশগ্রহণকারী নিশ্চিত করার পরিকল্পনা করছি আমরা। অংশগ্রহণকারীর সঙ্গে যুক্ত হবে পরিবারের শিশু এবং কিশোর কিশোরীরা। নিজেদের পরিবারে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি চর্চার বিকল্প নেই। এবার নিউইয়র্ককের টাইম স্কয়ারকে সাজানো হবে রমনার বটমূলের আদলে।
এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইডের সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল লিটন বলেন, গত বছরের ঐতিহাসিক বর্ষবরণ সারা বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তৈরি করেছে। এবার আমরা প্রত্যাশা করছি যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে বসবাসরত বাঙালি অভিবাসীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার। ইতোমধ্যে ২৫টি অঙ্গরাজ্য বরণ অনুষ্ঠানের যুক্ত হওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে। বাঙালি সংস্কৃতি প্রেমী অভিবাসীরা শত কন্ঠের এই আয়োজনকে সহস্র কন্ঠে নিয়ে যাবেন সেই প্রত্যাশা করছি।
এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইড-এর সভাপতি বিশ্বজিত সাহার সভাপতিত্বে ঘোষণা অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল লিটন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হোসাইন কবির, অভিনেত্রী লুৎফুন নাহার লতা, শত কন্ঠের মহড়া পরিচালক মহিতোষ তালুকদার তাপস, প্রজন্ম’ ৭১ যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতি শিবলী ছাদেক এবং আয়োজক সংগঠনের সহ- সাধারণ সম্পাদক তানভীর কায়সার ।
অনুষ্ঠানে বর্ষবরণ ঘোষণা করার সময় ঠিকানার প্রধান সম্পাদক মুহম্মদ ফজলুর রহমান বলেন, নিউইয়র্কের টাইম স্কয়ার এবং জ্যাকসন হাইটসের ডাইভারসিটি প্লাজাতে ১৩ ও ১৪ এপ্রিল শতাধিক কণ্ঠে বরণ করে নেওয়া হবে ১৪৩১ বঙ্গাব্দকে। মঙ্গল শোভাযাত্রা, চিরায়ত বাংলার সংস্কৃতি পরিবেশনা এবং বৈশাখী মেলায় উপস্থিত থাকবেন দুই বাংলার জনপ্রিয় শিল্পীরা।
বাঙালির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো নিউইয়র্কের টাইম স্কয়ারে বাংলা বর্ষবরণ আয়োজন করে এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইড। ১৪৩০ বঙ্গাব্দ বরণের শতকণ্ঠের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মহীতোষ তালুকদার তাপস। এবারও হবে তার পরিচালনায়। মহড়া শুরুর প্রাক্কালে তিনি বলেন, নিউইয়র্ক টাইম স্কয়ারের পাদদেশে ১৪৩০ বাংলা বর্ষবরণের অনুষ্ঠানটি আমাকে বিশ্ব বাঙালির কাছে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। এজন্য আয়োজক সংগঠন এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইডের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। এবার আমরা আশা করছি গত বছরকে ছাড়িয়ে যাবো ।
অনুষ্ঠানে প্রখ্যাত অভিনেত্রী লুৎফুন নাহার লতা বলেন, বাংলাদেশ থেকে হাজার মাইল দূরে থেকেও অভিবাসীরা হৃদয়ে ধারণ ও লালন পালন করেন বাংলা সংস্কৃতি এবং বাংলাদেশ। নিউইয়র্কে বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে শত শিল্পীর উপস্থিতি প্রমাণ করে এখানে যারা এসেছেন তারা প্রত্যেকে প্রকৃত সংস্কৃতিকর্মী। তাদের হাত ধরেই বাংলা সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়বে বিশ্বব্যাপী।
এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইডের সভাপতি বিশ্বজিত সাহা বলেন, এবার তিন স্তরবিশিষ্ট অংশগ্রহণকারী নিশ্চিত করার পরিকল্পনা করছি আমরা। অংশগ্রহণকারীর সঙ্গে যুক্ত হবে পরিবারের শিশু এবং কিশোর কিশোরীরা। নিজেদের পরিবারে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি চর্চার বিকল্প নেই। এবার নিউইয়র্ককের টাইম স্কয়ারকে সাজানো হবে রমনার বটমূলের আদলে।
এনআরবি ওয়ার্ল্ডওয়াইডের সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল লিটন বলেন, গত বছরের ঐতিহাসিক বর্ষবরণ সারা বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তৈরি করেছে। এবার আমরা প্রত্যাশা করছি যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে বসবাসরত বাঙালি অভিবাসীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার। ইতোমধ্যে ২৫টি অঙ্গরাজ্য বরণ অনুষ্ঠানের যুক্ত হওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে। বাঙালি সংস্কৃতি প্রেমী অভিবাসীরা শত কন্ঠের এই আয়োজনকে সহস্র কন্ঠে নিয়ে যাবেন সেই প্রত্যাশা করছি।