তাইওয়ানের সঙ্গে প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিক চুক্তি সই করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে চীন। গত ১ জুন ওয়াশিংটনে ওই বাণিজ্য যুক্তি সম্পাদিত হয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর দিয়েছে। তাইওয়ানের সঙ্গে যে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিক লেনদেনের ব্যাপারে ওয়াশিংটনকে সতর্ক করে দিয়েছে বেইজিং। চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং বেইজিংয়ে সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এ হুশিয়ারি দেন।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, চীনের সঙ্গে যেসব দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক আছে, তাইওয়ানের সঙ্গে সেসব দেশের যে কোনো ধরনের লেনদেনের বিরোধী তার দেশ। এর আগে গত ১ জুন ওয়াশিংটন ও তাইপে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদন করে। প্রায় এক বছরের আলোচনা শেষে ওই চুক্তি সম্পাদন করে যুক্তরাষ্ট্র ও তাইওয়ান। ২০২১ সালে জো বাইডেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই প্রথম দুই পক্ষের মধ্যে বাণিজ্যিক চুক্তি সই করা হলো।
প্রসঙ্গত, ‘এক চীন’ নীতির অধীনে তাইওয়ানের ওপর সার্বভৌম ক্ষমতা রয়েছে চীনের। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ ‘এক চীন’ নীতি মেনে চলার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু তার পরও চীনকে উপেক্ষা করে তাইওয়ানকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
ঠিকানা/এম
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, চীনের সঙ্গে যেসব দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক আছে, তাইওয়ানের সঙ্গে সেসব দেশের যে কোনো ধরনের লেনদেনের বিরোধী তার দেশ। এর আগে গত ১ জুন ওয়াশিংটন ও তাইপে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদন করে। প্রায় এক বছরের আলোচনা শেষে ওই চুক্তি সম্পাদন করে যুক্তরাষ্ট্র ও তাইওয়ান। ২০২১ সালে জো বাইডেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই প্রথম দুই পক্ষের মধ্যে বাণিজ্যিক চুক্তি সই করা হলো।
প্রসঙ্গত, ‘এক চীন’ নীতির অধীনে তাইওয়ানের ওপর সার্বভৌম ক্ষমতা রয়েছে চীনের। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ ‘এক চীন’ নীতি মেনে চলার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু তার পরও চীনকে উপেক্ষা করে তাইওয়ানকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
ঠিকানা/এম