আমার-আপনার প্রিয় সাপ্তাহিক পত্রিকা কোনটি এবং কেন এটি আপনার ভালো লাগে? এর বিশেষত্ব যখন খুঁজে পাবেন, তখনই সেই পত্রিকা আপনার হয়ে উঠবে প্রিয়। সেই পত্রিকা ছাড়া যেন সকাল আর সকাল হয়ে উঠবে না। মেজাজ খিটখিটে থাকবে। মনে হবে, সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ আছে শুধু একটি পত্রিকায়, যার নাম ঠিকানা। ঠিকানার আজ যে এত জনপ্রিয়তা, সেটি অর্জন করতে হয়েছে সৎ আর নিষ্ঠার মাধ্যমে। লোভ আর লাভ নিয়ে ভাবনা ছিল না। আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, ঠিকানা এমন একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা, যা কমিউনিটির পত্রিকা হয়ে উঠেছে কমিউনিটির সঙ্গে থেকে। হোক সে ধনী কিংবা গরিব, সবার প্রতি সুবিচার করে ঠিকানা।
বর্তমানে বাংলা ভাষাভাষী পাঠক ফ্রি পত্রিকা পেলেও আগে টাকা দিয়ে প্রতি সপ্তাহের ঠিকানা বাসায় রাখত। এর একটিই কারণÑগুণগত মান। এটি যেন এক ঐতিহ্য বহন করছে সংবাদমাধ্যমগুলোতে। প্রবাসে ঠিকানা আমাদের সবার কাছে গৌরব আর মর্যাদার বস্তু। খুব আগ্রহ নিয়েই ছোট-বড় সবাই নিজ উদ্যোগে পড়ে নেয় ঠিকানা। কারণ সেখানে আছে নতুন প্রজন্ম এবং সব বয়সী বাঙালির চাহিদার ভান্ডার। ক্ষমতাধর থেকে শুরু করে ক্ষমতাহীনÑসবাই স্থান পায় এই পত্রিকায়। ক্ষমতাধরদের তেল মেরে কখনো চলে না ঠিকানা। এই পত্রিকা সব সময় থাকে নিরপেক্ষ। এর সম্পাদকীয় বিভাগ, আন্তর্জাতিক খবর, দৈনন্দিন দেশের খবর, সুখ-দুঃখ-অনুভূতি, সামাজিক সমস্যা ও এর সমাধান, পাত্র-পাত্রী, বাড়ি ভাড়া, রিয়েল এস্টেট বিজ্ঞাপন, চাকরির বিজ্ঞাপন, শোক সংবাদ, মেধাতালিকা, লেখক-লেখিকার ক্যারিশমা, জাতীয়-আন্তর্জাতিক কলাম, আনন্দ, বাণিজ্য, ক্রোড়পত্রÑপ্রতিটি বিভাগই দারুণ! ঠিকানা একটি অর্গানাইজার পত্রিকা। কী নেই পত্রিকাটিতে! হাতে নিলেই বোঝা যায়, এর ভেতরে কী কী আছে। এর মুদ্রণ আর নকশা যেন পত্রিকা পড়ার বিশেষ আকর্ষণ। এই পত্রিকার কিছু রঙিন পাতা পাঠকের আকর্ষণ আরও বাড়ায়।
প্রতি সপ্তাহে ঠিকানা হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করেন না, প্রবাসে এমন বাঙালি কম। প্রবাসে বসে বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার জায়গা এই ঠিকানা পত্রিকা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ওপর লেখা কবিতা গল্প, প্রবন্ধ ঠিকানা হাতে নিলেই পাওয়া যাবে। বিশেষ ব্যক্তির প্রেশার বা ক্ষমতার প্রেশারে ঠিকানা পত্রিকা চলে না। কোনো দল বা ব্যক্তিবিশেষেরও প্রতিনিধিত্ব করে না। ঠিকানার প্রাণ এর পাঠক। পাঠক কী চায়, তার ওপর নির্ভর করে ঠিকানা প্রবাসে বাঙালির প্রয়োজন মেটায়।
এমন একটি পত্রিকা ঠিকানা, যা পড়ে নিরপেক্ষ ধারণা পাওয়া যায় দেশ, জাতি, সমাজ, বিজ্ঞান, সাহিত্য প্রভৃতি বিষয়ে। ঠিকানা পত্রিকার স্বত্বাধিকারী এম এম শাহীন, যিনি মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়ার একজন কৃতী সন্তান। যার হাত ধরে আজ ঠিকানার এত প্রসার ঘটেছে। তিনি কখনো কোয়ান্টিটিতে নয়, কোয়ালিটিতে বিশ্বাসী। তাই ঠিকানা টিকবে যুগের পর যুগ। কারণ সত্য কখনো হারায় না। ঠিকানা তার সম্মানিত পাঠক, পৃষ্ঠপোষক এবং প্রতিশ্রুতিশীল কমিউনিটির সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা, ভালোবাসা ও শুভকামনা সঙ্গী করে সমানতালে এগিয়ে চলছে আজও। ভবিষ্যতেও একইভাবে চলবেÑএই প্রত্যাশা।
৩৫তম জন্মদিনে ঠিকানার সম্মানিত সকল পাঠক, লেখক, বিজ্ঞাপনদাতা, শুভানুধ্যায়ীসহ প্রবাস ও স্বদেশের সকল বাংলা ভাষাভাষীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ঠিকানার সঙ্গে থাকুন, ঠিকানা পড়ুন, বিজ্ঞাপন দিন এবং দেশ ও জাতির ভাবমূর্তি জাগ্রত করুন।
বর্তমানে বাংলা ভাষাভাষী পাঠক ফ্রি পত্রিকা পেলেও আগে টাকা দিয়ে প্রতি সপ্তাহের ঠিকানা বাসায় রাখত। এর একটিই কারণÑগুণগত মান। এটি যেন এক ঐতিহ্য বহন করছে সংবাদমাধ্যমগুলোতে। প্রবাসে ঠিকানা আমাদের সবার কাছে গৌরব আর মর্যাদার বস্তু। খুব আগ্রহ নিয়েই ছোট-বড় সবাই নিজ উদ্যোগে পড়ে নেয় ঠিকানা। কারণ সেখানে আছে নতুন প্রজন্ম এবং সব বয়সী বাঙালির চাহিদার ভান্ডার। ক্ষমতাধর থেকে শুরু করে ক্ষমতাহীনÑসবাই স্থান পায় এই পত্রিকায়। ক্ষমতাধরদের তেল মেরে কখনো চলে না ঠিকানা। এই পত্রিকা সব সময় থাকে নিরপেক্ষ। এর সম্পাদকীয় বিভাগ, আন্তর্জাতিক খবর, দৈনন্দিন দেশের খবর, সুখ-দুঃখ-অনুভূতি, সামাজিক সমস্যা ও এর সমাধান, পাত্র-পাত্রী, বাড়ি ভাড়া, রিয়েল এস্টেট বিজ্ঞাপন, চাকরির বিজ্ঞাপন, শোক সংবাদ, মেধাতালিকা, লেখক-লেখিকার ক্যারিশমা, জাতীয়-আন্তর্জাতিক কলাম, আনন্দ, বাণিজ্য, ক্রোড়পত্রÑপ্রতিটি বিভাগই দারুণ! ঠিকানা একটি অর্গানাইজার পত্রিকা। কী নেই পত্রিকাটিতে! হাতে নিলেই বোঝা যায়, এর ভেতরে কী কী আছে। এর মুদ্রণ আর নকশা যেন পত্রিকা পড়ার বিশেষ আকর্ষণ। এই পত্রিকার কিছু রঙিন পাতা পাঠকের আকর্ষণ আরও বাড়ায়।
প্রতি সপ্তাহে ঠিকানা হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করেন না, প্রবাসে এমন বাঙালি কম। প্রবাসে বসে বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার জায়গা এই ঠিকানা পত্রিকা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ওপর লেখা কবিতা গল্প, প্রবন্ধ ঠিকানা হাতে নিলেই পাওয়া যাবে। বিশেষ ব্যক্তির প্রেশার বা ক্ষমতার প্রেশারে ঠিকানা পত্রিকা চলে না। কোনো দল বা ব্যক্তিবিশেষেরও প্রতিনিধিত্ব করে না। ঠিকানার প্রাণ এর পাঠক। পাঠক কী চায়, তার ওপর নির্ভর করে ঠিকানা প্রবাসে বাঙালির প্রয়োজন মেটায়।
এমন একটি পত্রিকা ঠিকানা, যা পড়ে নিরপেক্ষ ধারণা পাওয়া যায় দেশ, জাতি, সমাজ, বিজ্ঞান, সাহিত্য প্রভৃতি বিষয়ে। ঠিকানা পত্রিকার স্বত্বাধিকারী এম এম শাহীন, যিনি মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়ার একজন কৃতী সন্তান। যার হাত ধরে আজ ঠিকানার এত প্রসার ঘটেছে। তিনি কখনো কোয়ান্টিটিতে নয়, কোয়ালিটিতে বিশ্বাসী। তাই ঠিকানা টিকবে যুগের পর যুগ। কারণ সত্য কখনো হারায় না। ঠিকানা তার সম্মানিত পাঠক, পৃষ্ঠপোষক এবং প্রতিশ্রুতিশীল কমিউনিটির সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা, ভালোবাসা ও শুভকামনা সঙ্গী করে সমানতালে এগিয়ে চলছে আজও। ভবিষ্যতেও একইভাবে চলবেÑএই প্রত্যাশা।
৩৫তম জন্মদিনে ঠিকানার সম্মানিত সকল পাঠক, লেখক, বিজ্ঞাপনদাতা, শুভানুধ্যায়ীসহ প্রবাস ও স্বদেশের সকল বাংলা ভাষাভাষীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ঠিকানার সঙ্গে থাকুন, ঠিকানা পড়ুন, বিজ্ঞাপন দিন এবং দেশ ও জাতির ভাবমূর্তি জাগ্রত করুন।